দেখতে দেখতে এক বছর কাটিয়ে ফেললেন তাঁরা। বন্ধুত্বের মধ্যে দিয়েই ধরে রেখেছেন নিজেদের সম্পর্কের ভীত। শ্বশুরমশাইয়ের মৃত্যু ছাড়া বাকি সময়টা কেটেছে আনন্দে, এমন জানালেন অভিনেত্রী ও উত্তম কুমারের নাতবউ ত্বরিতা। তবে শ্বশুরমশাইয়ের মৃত্যু এবং করোনার প্রভাবে সেলিব্রেশনের আনন্দ একটু কমেছে। জমজমাট করে সেলিব্রেট করার যে ইচ্ছে ছিল তাতে ছেদ পড়েছে। তাই এবার তাঁদের গন্তব্য উলুবেড়িয়ার এক রিসোর্ট। যেখানে জমজমাট করে বাড়িতে সেলিব্রেশন হওয়ার কথা ছিল সেখানে তাঁরা মাত্র দুজনেই করবেন বিশেষ দিন পালন। কী কী প্ল্যান রয়েছে তাঁদের?
শুক্রবার রাত থেকেই চলছে সেলিব্রেশন। অভিনেত্রীর মা-বাবা তাঁদের জন্য পাঠিয়েছেন উপহার। বৌভাতের একটি ছবি দেওয়া কেক কেটেছেন তাঁরা। সৌরভ এটি উপহার দিয়েছেন তাঁর স্ত্রীকে। এদিকে ত্বরিতার শ্বাশুড়ি আবার বানিয়েছেন তাঁর পছন্দের পাঁঠার মাংস। আবার শুক্রবার রাতেই সোনার হার দিয়ে মালা বদল করেছেন তাঁরা। সৌরভকে নায়িকা দিয়েছেন সোনার চেন এবং ত্বরিতা পেয়েছেন সোনার নেকলেস। অভিনেত্রীর বাড়ি থেকে এসেছে মিষ্টি, নতুন জামাকাপড় আরও কতও কী। শনিবার রিসোর্টে পৌঁছে লাঞ্চে থাকছে চিংড়ি এবং মটন।
উত্তম কুমারের নাতবউ হিসেবে এক বছরের অভিজ্ঞতা কেমন? অভিনেত্রী জানালেন ভবানীপুরের চট্টোপাধ্যায় পরিবার এতটা মুক্তমনা যে না মিশলে জানাই যেত না।