বিষয়টা বড়ই অদ্ভুত লাগছে তাই তো? কিন্তু একটি নতুন রিপোর্ট বলছে ভিনগ্রহীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়ে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েছেন বলে দাবি জানিয়েছেন এক মহিলা। মহিলা আমেরিকান।
ওই রিপোর্ট দাবি করছে ভিনগ্রহীরা বেশ কয়েকজন মহিলার সঙ্গেই নাকি সঙ্গমে লিপ্ত হয়েছে কিন্তু অন্তঃসত্ত্বা হয়েছেন একমাত্র ওই মহিলাই। অন্যান্যদের শরীরে আবার সেই মিলনের চিহ্ন পাওয়া গেছে।
আসলে জানা গিয়েছে যে অজানা উড়ন্ত জান নিয়ে মাঝে মাঝেই ভিনগ্রহীরা পৃথিবীতে আসে। তারা যে এখানে শুধু থাকে তা নয়, মহিলাদের সঙ্গে সম্পর্কও স্থাপন করে। এই কাহিনী ফুটে উঠেছিল সত্যজিৎ রায়ের গল্প ‘বঙ্কুবাবুর বন্ধু’তে। তবে ভিনগ্রহ নয় একটি রিপোর্ট বলছে ইউএফওর সঙ্গে মেলামেশার ফলেই অন্তঃসত্ত্বা হয়েছেন ওই মহিলা।
অনেকের বিশ্বাস হয়নি ঘটনাটি। তবে আমেরিকার কিছু গবেষণা সংস্থা খতিয়ে দেখছে। আবার ওই মহিলা যে অজানা উড়ন্ত যানের সংস্পর্শে আসেন তার সাক্ষীও পাওয়া গেছে।
হাজারো গবেষণা চললেও কোনো সিদ্ধান্ত মেলেনি। অনেকের মতে কয়েকটি অসংলগ্ন বিষয়কে জুড়ে এরকম আজগুবি গল্প বানানো হয়েছে।
বায়ুবাহিত কোন রোগ অথবা রোদের কারণে সৃষ্টি হওয়া দাগগুলোকে বিভিন্ন মহিলার শরীর থেকে প্রাপ্ত শারীরিক মিলনের চিহ্ন হিসেবে দাবি করা হচ্ছে বলে মত অনেকেরই। যে মহিলা দাবি করেছেন তিনি অন্তঃসত্ত্বা তিনি কোথায় এবং কীভাবে মিলিত হয়েছেন ওই ভিনগ্রহীর সঙ্গে তা জানা যায়নি।