বর্তমান সময়ে ট্যাটু একটা বিশেষ ফ্যাশনের অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেলিব্রেটি হোক বা সাধারণ মানুষ প্রত্যেকেই বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন ধরনের ট্যাটু করতে চায়। বয়স বেড়ে নানা সময় মানুষ নানা ধরনের ট্যাটু করে থাকে।
তবে এই ট্যাটু করার সংস্কৃতি আজকের নয় এটা বহু পুরনো। মূলত আদিবাসী সমাজের মধ্যে এই সংস্কৃতি প্রচলিত ছিল একটা সময়ে। সেই সময় শুধুমাত্র ধর্মীয় বিষয়বস্তুকে স্থান দেওয়া হতো ট্যাটুর মধ্যে দিয়ে। আজকাল সেই ভাবনা অনেকটাই পাল্টে গেছে এবং ছোট থেকে বড় নানা ধরনের ট্যাটু নানা রঙের ট্যাটু দেখা যায় বিভিন্ন ব্যক্তির শরীরে। এমনকি শরীরের বিশেষ কিছু অংশে এবং গোপনীয় অংশেও এই ধরনের ট্যাটু লক্ষ্য করা যায়।
একটু আগেই বললাম বেশ কিছু টলিউড অভিনেতা অভিনেত্রীরা রয়েছেন যাঁরা এই ট্যাটুর মাধ্যমে আলোচনায় নতুন করে উঠে এসেছেন। আজ তেমনি কিছু অভিনেত্রী শরীরের বিশেষ অংশের ট্যাটুগুলি নিয়ে আলোচনা করব আপনাদের জন্য।
১. নুসরত জাহান: এই জনপ্রিয় অভিনেত্রী এবং তারকা সাংসদ শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ট্যাটু করিয়েছেন। কিছু গোপন জায়গাতেও রয়েছে বিভিন্ন ধরনের আঁকি-বুকি। সবাই সব সময় সেগুলি দেখতে পাবেন না। তবে একটি ট্যাটু খুব স্পষ্ট সেটা অভিনেত্রীর বুকের বাম দিকে লক্ষ্য করা যায়।
View this post on Instagram
২. শ্রীলেখা মিত্র: টলিউডের এই জনপ্রিয় নায়িকার শরীরে থাইল্যান্ডের নকশা আঁকা একটি সূর্যের ট্যাটু রয়েছে। এছাড়াও আরও একটি ট্যাটু রয়েছে নায়িকার ঘাড়ের কাছে। এই ট্যাটু এক সময় যথেষ্ট আলোচনায় উঠে এসেছিল। এতে নায়িকার নামের আদ্যাক্ষর শ্রী লেখা রয়েছে।
৩. মিমি চক্রবর্তী: এই বাঙালি নায়িকা Oতারকা সাংসদের শরীরে তলপেটের ডান দিকে একটি ট্যাটু করা রয়েছে। আসলে নায়িকার যখন অ্যাপেনডিক্স অপারেশন হয়েছিল সেই সময় অপারেশনের দাগ রয়ে গেছে সেখানে। সেটা ঢাকার জন্যই ওই ট্যাটু করিয়েছেন তিনি। এছাড়াও নায়িকার ডান হাতে একটি নটরাজ ট্যাটু করা রয়েছে।
৪. মুমতাজ সরকার: জাদুকর পিসি সরকারের ছোট মেয়ে এবং অভিনেত্রীর শরীরে একাধিক ট্যাটু রয়েছে। তিনি এই ধরনের আঁকি-বুকি করাতে ভালবাসেন। হাতে, পিঠে এবং পায়ে ট্যাটু করা রয়েছে। পিঠে বেশ কিছু ট্যাটু রয়েছে।
৪. শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়: টলিউডের নায়িকাদের মধ্যে প্রথম সারির অভিনেত্রী হিসেবে ধরা হয় এই নায়িকাকে। নায়িকার বাঁ হাতে ময়ূরের পালক আঁকা একটি ট্যাটু করা রয়েছে।
“আমার হাত দেখে কি মনে হচ্ছে, আমি কি কাপড় কাচার জন্যই জন্মেছি? ডু ইউ থিঙ্ক সো!”— ঐন্দ্রিলার দাম্ভিক মন্তব্যে সমাজ মাধ্যমে তোলপাড়! ‘কেন, কাপড় কাচা কি খারাপ জিনিস? বরং না পারাটাই লজ্জার!’ ‘এত অহংকার ভালো না, হঠাৎ পরিস্থিতি বদলে গেলে কি হবে জানেন?’— নেটপাড়ার কটাক্ষ!