এই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে বাঙালির অন্যতম জনপ্রিয় ধারাবাহিকের নাম অবশ্যই ইচ্ছে পুতুল (Icche Putul) । এই ধারাবাহিকটি দারুণ রকম ভাবে দর্শকদের কাছে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। বলাই বাহুল্য বাংলা টেলিভিশন প্রেমীরা এখন মজে রয়েছেন এই বাংলা ধারাবাহিকটিতে। আসলে হবে নাই বা কেন? গল্পে যদি টুইস্ট থাকে গল্পে যদি চমক থাকে তাহলে সেই ধারাবাহিক দেখার প্রতি দর্শকরা একটা আলাদা আকর্ষণ বোধ করেন। আর সেটাই হয়েছে এই ধারাবাহিকের ক্ষেত্রে।
বলাই বাহুল্য, এত জনপ্রিয়তা সত্ত্বেও এই ধারাবাহিক বন্ধ হয়ে যাবে বলে শোনা যাচ্ছে আগামী মাসে। মনে করা হচ্ছে সেই কারণেই আরও বেশি করে চমক তুলে ধরা হচ্ছে এই ধারাবাহিকে। বাংলা টেলিভিশন প্রেমীরা এখন মুগ্ধ হয়ে এই ধারাবাহিকটি দেখছেন। গল্পের মধ্যে রয়েছে এই মুহূর্তে প্রচুর রকমের নাটকীয়তা।
এই ধারাবাহিক এই মুহূর্তে দেখানো হচ্ছে, ময়ূরী আর রূপের ষড়যন্ত্রের শিকার হয় হাসপাতালে জীবনের সঙ্গে ম’র’ণ বাঁচন লড়াই লড়ছে মেঘ। কারণ আ’ত্ম’হ’ন’নে’র চেষ্টা করেছে সে। আর ছোট মেয়ের এই করুণ পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে মেঘ ময়ূরীর বাবা অনিন্দ্যবাবু সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মেঘের বর্তমান অবস্থার জন্য যারা দয়ী তাদেরকে উপযুক্ত শাস্তি দেওয়ার জন্য উক্ত ঘটনার গভীর তদন্ত করবেন।
এই ধারাবাহিকের আগামী পর্বে দেখা যাবে বাবা যাতে পুলিশ কেস না করে সেই জন্য হাসপাতালে পর্যন্ত চলে এসেছে ময়ূরী। নীলকে হাত করার চেষ্টা করে সে। কিন্তু সফল হয় না। এরপর সে সোজা মেঘের কেবিনে চলে যায়। মেঘের সামনেই তার মাকে মেঘের সাথে ঘটা নোংরামি গুলো নিয়ে এমন ভাবে বলতে থাকে যাতে সেই কথাগুলো অসুস্থ মেঘের কানে পৌঁছে যায়।
আর সেটাই হয়। আরও বেশি করে অসুস্থ হয়ে পড়ে মেঘ। তার অবস্থা ভীষণভাবে খারাপ হয়ে যায়। চিকিৎসক এসে মেঘের বাবাকে জানিয়ে দেয় কোমায় চলে গেছে মেঘ। এই ঘটনায় ভয় পেয়ে যায় ময়ূরী। এরপর সে ফোন করে নিজের ভয়ের কথা বলতে থাকবে। আর সেই সমস্ত কথা শুনে ফেলবে তার মা মধুমিতা। দারুণ চমক ইচ্ছে পুতুলে।