নন্দিনীদির (Nandini Di) ভাতের হোটেলের (Nandini Di Pice Hotel) নাম শোনেননি এমন মানুষ বিরল। সামাজিক মাধ্যমের (Social Media) দৌলতে নন্দিনীদির নামও আর কারোর অজানা নয়। ডালহৌসি চত্বরে সপরিবারে একটি পাইস হোটেল ( Pice Hotel) চালান তিনি। রোজই সেখানে খাবার খেতে লম্বা লাইন পড়ে অফিস পাড়ার লোকেদের।
ডালহৌসি চত্বর ছেড়ে নিউটাউনের আকাঙ্খা মোড়ে নতুন পাইস হোটেল খুলেছেন নন্দিনীদি। এই মুহূর্তে দিনকয়েক ডালহৌসির ফুটপাতের ঝাঁপি বন্ধ। গোটা সময়টাই নতুন দোকানে ব্যস্ত স্মার্টদিদি। নিউটাউনের পাইস হোটেলেও ভ্লগারদের ভিড়। তারা তাদের প্ৰিয় নন্দিনীদিকে ক্যামেরাবন্দী করতে ব্যস্ত।
অন্যান্য ফুড ভ্লগারদের সঙ্গে তাই দোকানে এসে হাজির স্মার্ট দাদাও। শ্যাম্পেন নিয়ে রীতিমত এলাহি আয়োজন। উদযাপনের কারণ? নন্দিনীদির নতুন দোকান। তবে এমন আনন্দমুখর এক সন্ধ্যায় হঠাৎ রেগে গেলেন কেন নন্দিনীদি? স্বভাবসিদ্ধ আচরণে খেপে উঠে স্মার্ট দাদাকে রীতিমত ধমক দিয়ে বসলেন নন্দিনী। সেই ভিডিও ভাইরাল হয়েছে নেটপাড়ায়।
ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, শ্যাম্পেন, কেক নিয়ে নন্দিনীদির নতুন দোকানে হাজির স্মার্টদাদা (Smart Dada)। দোকান খানিক ফাঁকা হলেও দু-একজন বসে খাওয়ার খাচ্ছেন। টেবিল চেয়ার এদিক সেদিক করে যেই না শ্যাম্পেন খুলতে যাবেন, অমনি রেগে রূদ্রমূর্তি ধরলেন দিদি। তাঁর হোটেলে লোক খাচ্ছে। কাস্টমারদের কোনো প্রকার বিরক্তি চান না তিনি।
রেগে উঠে স্মার্ট দাদাকে দিলেন ধমক। তাঁর কাছে নতুন আউট লেট খোলাটা উৎসব নয়। যে শ্যাম্পেন দিয়ে সেলিব্রেট করতে হবে। দোকানে এইসব আয়োজন দেখে বাবাকেও দিলেন এক ধমক। যদিও, স্মার্ট দিদির এমন ব্যবহারে খানিক দমে যান স্মার্ট দাদা। শেষমেষ দোকানের বাইরেই হয় যাবতীয় সেলিব্রেশন।
