নিজের আসল বাবা-মার কাছে যেতে ঠাকুরকে চিঠি সোনার! দুই মেয়ের ভালোর জন্য সূর্যকে সত্যি জানাতে চায় দীপা! কেন আটকালো লাবণ্য?

বাংলা টেলিভিশনে এখন হাই ভোল্টেজ ড্রামা চলছে ধারাবাহিক অনুরাগের ছোঁয়ায় (Anurager Chhowa)। দর্শকদের কাছে দারুণ রকম জনপ্রিয়তা পেয়েছে এই ধারাবাহিকটি (Serial)। প্রত্যেক সপ্তাহের মত এই সপ্তাহেও টিআরপি (TRP) তালিকায় শ্রেষ্ঠ হয়েছে এই ধারাবাহিকটি। বলা বাহুল্য মিঠাই ধারাবাহিকের মতো ধারাবাহিকভাবে এই ধারাবাহিকটি শ্রেষ্ঠ আসন দখল করে রেখেছে।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, এই ধারাবাহিকের নায়ক নায়িকা সূর্য-দীপার মধ্যে বিচ্ছেদ দীর্ঘদিন ধরেই দেখানো হচ্ছে। কবে তাদের মধ্যে মিলন হবে সেটাই এখন দেখতে উৎসুক নেটজনতা। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, এই ধারাবাহিকে এখন সোনার পর্ব চলছে। সোনা খুঁজে চলেছে নিজের আসল মা-বাবাকে। আর যার ফলস্বরূপ সূর্যর সঙ্গে দূরত্ব বেড়েছে তার।

দীপা ছাড়া অন্য কাউকেই আর সে বিশ্বাস ভরসা করতে পারছে না। এর মধ্যেই সোনার জন্য সেনগুপ্ত বাড়িতে পূজোর আয়োজন করা হয়। সেই সময় পুরোহিত মশাই সোনা এবং রূপার উদ্দেশ্যে বলেন তারা যদি নিজেদের মনস্কামনা কাগজে লিখে দেয় তাহলে ঠাকুর তা পূর্ণ করবেন। যথারীতি সেই কাজ করে সোনা- রূপা।

আরো পড়ুনঃ দীপা আউট, সোনাকে পড়াশোনা শেখানোর দায়িত্ব নিল মিশকা! এই বয়স থেকেই কি সোনার ফুলমার বিরুদ্ধে তার মন বিষিয়ে দিতে সফল হবে শয়তান মিশকা? চিন্তায় পড়ে গেল দর্শক

সোনা ঠাকুরের কাছে চিঠিতে লিখে সে যেন নিজের আসল বাবা-মাকে খুঁজে পায়। আর সেই চিঠি সবার সামনে পড়ে শোনান সোনা-রূপার ঠাকুরমা লাবণ্য সেনগুপ্ত। সূর্য সোনাকে বোঝানোর চেষ্টা করে সেই সোনার বাবা। কিন্তু মানতে নারাজ সোনা কাঁদতে কাঁদতে উপরে চলে যায়। রূপা তাকে বোঝানোর জন্য ছুটে যায় উপরে।

অন্যদিকে মেয়ের কষ্ট দুই চোখে দেখতে পারছে না দীপা। সোনা দূরে চলে যাওয়ায় মন কষ্টে ভুগছে সূর্য। এই পরিস্থিতিতে দীপা লাবণ্য সেনগুপ্তকে বলে সে নিজের কাছের মানুষদের এইরকম কষ্ট দেখতে পাচ্ছে না সে সমস্ত সত্যিটা জানিয়ে দিতে চাই সূর্য এবং সোনাকে। কিন্তু লাবণ্য তাকে বলে সূর্য যে দীপাকে ভরসা করতে পারে না। দীপা সত্যি কথা বললে সেটা কেউ মেনে নেবে না। উপরন্ত তার মন ভাঙবে। কিন্তু কেন লাবণ্য দীপাকে সমস্ত সত্যি বলা থেকে বারবার আটকাচ্ছে?

 

You cannot copy content of this page