লালকুঠিতে ওই ঘরে বন্দী কে? বেরিয়ে এলো আসল সত্যি! ভাইরাল লালকুঠির নতুন প্রোমো

জি বাংলায় মাত্র এক সপ্তাহ হল শুরু হয়েছে রহস্য-রোমাঞ্চ ভরা নতুন সিরিয়াল লালকুঠি। শুরুর দিকে এটাকে হরর সিরিয়াল ভাবা হলেও পরবর্তী কালে দেখা যাচ্ছে এটা ভীষণ রহস্য এবং রোমাঞ্চে ভরা। লালকুঠিতে অভিনয় করছে স্টার জলসার জনপ্রিয় জুটি রাহুল এবং রুকমা।গল্প এবং কাস্টিংয়ের কারণে এক সপ্তাহের মধ্যেই লালকুঠি বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে দর্শকদের মধ্যে কারণ এই রকম সিরিয়াল বর্তমান মুহূর্তে কোথাও হচ্ছে না।

আমরা সকলেই জানি আজ থেকে 12 বছর আগে লালকুঠিতে কিছু একটা ঘটে ছিল যেটা নিয়ে ওই বাড়িতে কথা বলা নিষেধ। লালকুঠিতে অগ্নিকাণ্ডে সেই সময় দুজন মারা যায় এরকমটাই একদম শুরুতে দেখানো হয়েছিল সিরিয়ালের। পরবর্তীকালে আমরা লালকুঠিতে অনেক রহস্যজনক ঘটনা ঘটতে দেখি পরপর। বিশেষ করে অনামিকা ওই বাড়িতে আসলেই তার সঙ্গে কিছু না কিছু হয়।

এছাড়া আমরা লালকুঠিতে দোতলার ঘরে কাউকে একটা বন্দি অবস্থায় থাকতে দেখেছি। গতকালের এপিসোড দেখে আমরা জানতে পেরেছি যে খুব সম্ভবত সে হলো বিক্রমের দাদার বউ, অগ্নিকাণ্ডে বিক্রমের দাদার বউও পুড়ে গেছিল এবং তার মানসিক অবস্থার অবনতি হয় এবং তাকে ওই ঘরে বন্দি করে রাখতে হয়। দস্তিদারদের যে বিজনেস তার নাম জে.সি দত্ত এন্ড সন্স অর্থাৎ বিক্রমের বৌদির নামে এই বিজনেস।

কিছুক্ষণ আগেই আসলো লালকুঠির নতুন প্রোমো এবং সেখানে দেখা যাচ্ছে সেই বন্ধ ঘরে বন্দী হওয়া মানুষটিকে। সে হলো বিক্রমের বৌদি এবং অনামিকার দিদি। এই চরিত্রে অভিনয় করছেন স্নেহা চ্যাটার্জী। আমরা সেই খবর আপনাদেরকে আগেই দিয়েছিলাম। অর্থাৎ অনামিকার দিদি আগে থেকেই দস্তিদার বাড়ির বউ।


তবে এর পরেও কেন অনামিকাকে সব জেনেশুনে দস্তিদার বাড়ির ছোট ছেলের বউ করতে রাজি হল অনামিকার বাবা তা নিয়ে দর্শকদের মনে অনেক প্রশ্ন জাগছে।অনামিকার মা এই বিয়েটা নিয়ে খুব একটা খুশি নন এবং তিনি এ।ই বিয়ের সম্বন্ধ হওয়ার সময় কিছু একটা বলতে যাচ্ছিলেন কিন্তু অনামিকার বাবা তাকে হাত চেপে থামিয়ে দেন। অর্থাৎ বোঝাই যাচ্ছে কতটা রহস্য তৈরি হয়েছে এই সিরিয়ালে।তাই রহস্যের সন্ধান পেতে হলে দেখতে থাকুন লালকুঠি।