Mithai: মিঠাইকে মেকআপ ছাড়া কী সুন্দর লাগে, হালকা মেক আপেও ধারাবাহিকে বর্তমানে ভীষণ সুন্দরী লাগছে সৌমিকে! ‘রঙচঙ না মাখিয়ে এরকমই তো রাখতে পারেন’, জি কে বলছেন দর্শকরা

আজকে মোদক পরিবারে খুশির হাওয়া বইছে সেইসঙ্গে মিঠাই ভক্তদের মনেও প্রচুর আনন্দ কারণ আজকে মিঠাই একটী সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। চেহারা একদম ভেঙে গেছে সেই সঙ্গে বুকের ডান দিকে ব্যান্ডেজ যেটা ব্লাউজের ফাঁক দিয়ে দেখা যাচ্ছে আবার হাতে প্লাস্টারের মতো স্লিং ঝুলিয়ে রাখতে হয়েছে তার কারণ ওই জায়গাটায় কষ্ট হবে। মিঠাইকে এই অবস্থায় দেখতে হবে ভাবলেই সকলের কষ্ট হচ্ছিল কিন্তু সুস্থ হয়ে যে বাড়ি ফিরেছে এই অনেক।

এবার ওমি’কে একদম শেষ করে দেবে রুদ্র আর সিদ্ধার্থ।ওমি এতটা হিংসুটে যে বোনের শ্বশুরবাড়িতে বোনের কী হবে সেটা ভাবল না।মোদক পরিবার অনেক ভালো তাই পিংকিকে একদম দোষারোপ করবে না কিন্তু অন্য বাড়ি হলে পিংকিকে সোজা ঘাড় ধরে বাপের বাড়ি পাঠিয়ে দিত। যাই হোক, ওমি তো নিশ্চয়ই শাস্তি পাবে।

কিন্তু এই কদিনের জন্য মিঠাইকে যে লুক দেওয়া হয়েছে তার প্রশংসা করছেন নেটিজেনরা। মিঠাই হাসপাতাল থেকে ফিরেছে সদ্য তাই এখন তাকে রঙচঙ মাখা চড়া মেকআপ করায়নি যেমন করিয়ে থাকে। এর আগে অনেকে অনেকবার বলেছেন যে একজন বাঙালি বাড়ির সাধারণ বউ হিসেবে মিঠাই কে এত চড়া মেকআপ করাবেন না। ভীষণ অদ্ভুত দেখতে লাগে। বাকি কাউকেই তো এত চড়া মেকআপ করানো হয় না কিন্তু মিঠাইয়ের গালে একসময় এত বেশি ব্লাশ মাখানো হয় খুব চোখে লাগে।

তবে এবার মিঠাইয়ের মুখে চোখে কোন মেকআপ নেই কপালে ছোট্ট সিঁদুরের টিপ। তাতে যে কী স্নিগ্ধ লাগছে মিঠাই কে বলে বোঝাবার নয়। তার এই লুক নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচুর প্রশংসা হয়েছে এবং তার ভক্তরা জি বাংলাকে অনুরোধ করেছেন যে মিঠাইকে এরকম ভাবেই রাখুন না ভালো লাগে, সৌমিকে তো দেখতে সুন্দর এমনিতেই, চড়া মেকআপ করিয়ে এমন দেখান যে বিরক্ত লাগে।