তীর্থঙ্করের সঙ্গে স’ম্প’র্কে’র সত্যি সামনে আসায় ভয়ে কাঁ’টা প্রতীক্ষা! বাড়িতে আসতে বারণ করতেই সপাট জবাব পুতুলের ‘স্যারের!’ জমজমাট পর্ব

জি বাংলার(zee bangla) জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘কার কাছে কই মনের কথা'(kar kache koi moner kotha) বর্তমানে দর্শকদের কাছে একটি বিরাট চাহিদার বিষয়। এই ধারাবাহিকটির চাহিদা দিনে দিনে প্রচণ্ড বৃদ্ধি পেয়েছে। ধারাবাহিকটি অন্য স্বাদের গল্পের জন্য এতটা বিখ্যাত হয়েছে।

এই ধারাবাহিকটির শুরুর দিকে দেখা যায়, শিমুল ও পরাগের বিয়ে হয় দেখাশোনা করে। তারপর মধুবালা দেবী অর্থাৎ শিমুলের শাশুড়ি ও শিমুলের দেওর ক্রমাগত তাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করা শুরু করে।

আরো পড়ুন: ঘোষালবাবুকে ধরে সব সত্যিই বার করে আনল রাণী, নিজের পাতা ফাঁদেই জর্জরিত অনিশা! তোমাদের রাণীতে চরম উত্তেজনা

গত কিছু সপ্তাহতে দেখা গিয়েছে, মধুবালার ছোট ছেলে পলাশের সঙ্গে তার প্রেমিকা প্রতীক্ষার বিয়ে হয়। তারপর থেকে প্রতীক্ষাও শিমুলের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার শুরু করে। কিছুদিন আগে শিমুল তার ননদ পুতুলের জন্য পড়ার মাস্টারমশাই ঠিক করে, যে তাকে বাড়িতে এসে পড়াবে।

এই দেখে প্রচণ্ড অবাক হয় প্রতীক্ষা। কারণ পুতুলের স্যার প্রতীক্ষার প্রাক্তন প্রেমিক। ভয় পেয়ে তাকে এড়িয়ে যায় প্রতীক্ষা। এড়িয়ে যায় তার বলা প্রত্যেকটা কথাও। তারপরে হঠাৎই মধুবালাকে এসে প্রতীক্ষা আর পলাশ বলে যে, সে যেন তীর্থঙ্করকে আর বাড়িতে আসতে না দেয়।

এই শুনে, পরের দিন যখন তীর্থঙ্কর বাড়িতে আসে তখন মধুবালা জানায় যে তার ছেলে ও বউমা চায় না যে সে তাদের বাড়িতে আসুক। এই কথা শুনে তীর্থঙ্কর বলে যে, তারা যেন মধুবালাকে সেই কথা না বলে সোজাসুজি তাকে এসে বলে।