এই মুহূর্তে টান টান উত্তেজনা চলছে স্টার জলসার (Star Jalsha) ‘অনুরাগের ছোঁয়া’ (Anurager Chowwa) ধারাবাহিকে। ষড়যন্ত্র করে দীপা আর সূর্যকে আলাদা করতে সফল হয়েছে মিশকা। এখন তার একমাত্র ইচ্ছে আর কোনো ভাবেই যেন সূর্য আর দীপা এক হতে পারে। দুজনকে পুরোপুরি আলাদা করতে তাই রূপাকে খুন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সে।
ছোট্ট রূপাকে রাস্তায় একা পেয়ে গাড়িতে ধাক্কা দেয় মিশকা। গাড়ির ধাক্কা সামলাতে না পেরে এই মুহূর্তে কোমায় রূপা। অর্জুনের তৎপরতায় যদিও রূপা প্রাণে বেঁচে গিয়েছে। বড় ব্রেইন সার্জারি হয়েছে তার। অবস্থা স্থিতিশীল। দীপার কথায় একটু আধটু উত্তর দিতে পারে মাত্র। অন্যদিকে, রূপাকে সুস্থ হতে দেখে ভয় পায় মিশকা। নিশ্চয় সে সুস্থ হলে তার সব কীর্তিকলাপ ফাঁস করবে।
আরো পড়ুন:প্রতিবাদী চরিত্রে অভিনয় করতে করতে এসেছে একঘেয়েমি! মিষ্টি প্রেমের গল্পে অভিনয় করতে চান সঙ্ঘমিত্রা
এই মুহূর্তে মিশকার পথের একমাত্র কাঁটা রূপা। জ্ঞান ফিরলে সে মিশকার ব্যাপারে সব সত্যি সবাইকে বলে দিতে পারে। মিশকা নিজে বাঁচতে তাই রূপাকে রাস্তা থেকে সরাতে চায়। নার্স বেশে রূপার ঘরে আসে সে। পয়জন ইনজেক্ট করে মেরে ফেলতে চায় রূপাকে। তবে তার কুকর্ম সফল হয় না। হাসপাতালেই হাতেনাতে মিশকাকে ধরে ফেলে দীপা। তার সন্তানকে মেরে ফেলার চেষ্টা করছে মিশকা। দেখে রীতিমতো রুদ্রমূর্তি ধারণ করে সে।
সবাই মিশকাকে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। কিন্তু পুলিশ কাষ্টডিতে নিজের ভুল স্বীকার করতে চায় না মিশকা। উল্টে মহিলা পুলিশকে বলে সে একজন ডাক্তারি পাস করা ডাক্তার। সে জানে, রূপার ব্রেইন সার্জারি এতটাই সঙ্গিন যে সে চাইলেও কোনোদিন মিশকার নামে সাক্ষী দিতে পারবে না রূপা।
এদিকে, অর্জুন আর দীপা টেনশন করতে থাকে। মিশকা যদি পুলিশের কাছে সত্যিটা স্বীকার না করে তাহলে আর কি উপায়ে শাস্তি দেওয়া যাবে। অন্যায় করে খুল্লামখুল্লা ঘুরে বেড়াবে মিশকা। কিন্তু দীপার দৃঢ়বিশ্বাস রূপা সুস্থ হয়ে উঠবে, আদালতের সামনে সাক্ষী দেবে মিশকার বিরুদ্ধে। আর মিশকাও এবার পাড় পাবে না। রূপার বয়ানের ভিত্তিতে মিশকাকে এবার জেলে যেতেই হবে।
“আমার হাত দেখে কি মনে হচ্ছে, আমি কি কাপড় কাচার জন্যই জন্মেছি? ডু ইউ থিঙ্ক সো!”— ঐন্দ্রিলার দাম্ভিক মন্তব্যে সমাজ মাধ্যমে তোলপাড়! ‘কেন, কাপড় কাচা কি খারাপ জিনিস? বরং না পারাটাই লজ্জার!’ ‘এত অহংকার ভালো না, হঠাৎ পরিস্থিতি বদলে গেলে কি হবে জানেন?’— নেটপাড়ার কটাক্ষ!