রক্তের টান! রূপাকে মৃত্যু মুখ থেকে বাঁচিয়ে ফেরালো সূর্য! কবে মেয়েকে চিনতে পারবে সে?

বাংলা টেলিভিশনের এই মুহূর্তের টিআরপি শ্রেষ্ঠ ধারাবাহিক ‘অনুরাগের ছোঁয়া।’ দর্শকদের কাছে এই ধারাবাহিকটি ভীষণ প্রিয়। জনপ্রিয়তার নিরিখে এই ধারাবাহিকটি দর্শকদের কাছে ভীষণ ভীষণ প্রিয়। সূর্য-দীপা ছাড়াও এই ধারাবাহিকের দুই ছোট ছোট শিশু শিল্পীও দর্শকদের খুব কাছের।

এই ধারাবাহিকের সাম্প্রতিক পর্বে দেখা গেছে, রূপা তাঁর মাকে না জানিয়েই স্কুলে চলে যায়। এরপর স্কুল বন্ধ থাকা অবস্থায় রূপা সোজা তাঁর টিচারকে গিয়ে বলে ম্যাম রূপা তার স্কুলের ফিস কারর কাছ থেকে নেবে না। রূপা নিজেই জোগাড় করবে। এই কথা বলে ছোট্ট রূপা নিজের প্রিন্সিপালের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে ফুলের ঝুড়ি হাতে নিয়ে ফুল বিক্রি করতে থাকে রাস্তায়।

অন্যদিকে দেখানো হয় যেহেতু স্কুলের ফিস রূপা অন্য কারর থেকে নেবে না বলে তাই স্কুলের ক্যাশ কাউন্টার থেকে সূর্যকে তার টাকা ফেরত দিয়ে দেওয়া হয়। এই সময় সূর্য ভাবে দীপা তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। সূর্য শীঘ্রই বাড়ি থেকে বের হয়ে হাসপাতালের দিকে যায়। এবং সে ঠিক করে হাসপাতাল থেকে স্কুলে যাবে সে। এই মুহূর্তেই একটি ফোন আসে তাঁর ফোনে। সেই সময় সূর্য ফোনে কথা বলতে বলতে রূপাকে দেখতে পায় যে রাস্তায় রূপা ফুল বিক্রি করছে।

যথারীতি দীপাকে ঘৃণা করা সূর্য মনে মনে ভাবতে থাকে দীপা এতটা নীচে নেমে গেছে যে সে রূপাকে ফুল বিক্রি করতে রাস্তায় নামিয়ে দিয়েছে। এই সময় দুইজন গুন্ডা এসে রূপাকে কিডন্যাপ করার কথা ভাবে। যদিও ছোট্ট রূপা তা বোঝে না। গুন্ডারা রূপাকে গিয়ে বলে, আমরা তোমাকে এমন জায়গায় নিয়ে যাব, যে সেখানে গেলে তোমার সমস্ত ফুল এক নিমেষেই বিক্রি হয়ে যাবে। আর তা দেখতে পেয়ে যায় সূর্য।

রূপাকে যে মুহুর্তে গুন্ডারা গাড়িতে তুলবে, ঠিক সেই সময় সূর্য সেখানে উপস্থিত হয়। রূপাকে উদ্দেশ্যে করে বলে তুমি কি ওদেরকে চেনো। রূপা বলে না আমি কাউকে চিনিনা। তারপর ডাক্তারবাবু যখন গুন্ডা দুজনকে বলে তোমরা এখানে কি করছ তোমরা কি বলেছ। তখন গুন্ডারা তখন ভয় পেয়ে যায়।‌‌ এরপর তাদের সঙ্গে মারামারি লেগে যায় সূর্যর। যদিও নিজের অজান্তেই নিজের মেয়েকে বাঁচিয়ে নেয় সূর্য।