Sandy Saha: কে উরফি? স্যান্ডি সাহার কাছে সবাই বাচ্চা! ভ্যালেন্টাইন্স ডেতে ক’ন্ডোম পরে বেরিয়ে পড়লেন রাস্তায়

আমাদের বাংলায় কিন্তু এরকম একজন আছেন, যে কোনও বিতর্কেই কান দেন না। বিতর্ক আর তাঁর নামও সমর্থক বলা যেতে পারে। নিজস্ব ভঙ্গিতে লাজ – লজ্জাকে কোটি কোটি মাইল দূরে দাঁড় করিয়ে। পুর্কি পপুলারিটিই হোক বা নিজের ভালো লাগা থেকেই হোক, এটাই সে।

আর তাঁর নাম স্যান্ডি সাহা। বাংলার কাদা কাদা – গাঁদা গাঁদা ফেস মাস্কের প্রবর্তক। মাঝে মধ্যেই উদ্ভট বিষয় ঘটান। কিছুদিন আগেই পাঠান এর কমলা বিকিনি বিতর্ককে উস্কে দিয়ে একটি গেরুয়া রঙের প্লিট স্কার্ট ও ওপরে গেরুয়া কাপড় জড়িয়ে রাস্তার ধারে এসে কী নাচ পাঠানের থিম সং – এ। না ছিল তালের মিল, না ছিল স্টেপসে মিল। কিন্তু এই ভিডিও আসতেই তুমুল ভাইরাল।

তেমনই আরও একটা নতুন জামা। নিজের ডিজাইন। আর সেই ডিজাইন যে সে ডিজাইন নয়। প্রসঙ্গত উরফির অনেক আগে থেকেই স্যান্ডি এইসব শুরু করেন। হেন কিছু নেই যা দিয়ে তিনি জামা বানাননি। পান পাতা, গাঁদা ফুল, টায়ার, দড়ি, খবরের কাগজ সব কিছু দিয়েই তিনি জামা বানিয়েছেন।

তবে এবারে যা করে বসল তাতে ভাবতে পর্যন্ত পারবেন না। একদম টু পিস, তার সঙ্গে মানানসই নেক পিস। সব একই ম্যাটেরিয়াল দিয়ে বানিয়েছেন। আর ওই ম্যাটেরিয়ালটা হল ক’ন্ডম। হ্যাঁ ঠিকই শুনেছেন, জন সংখ্যা কমানোর জন্য যা ব্যবহার করা হয় তা দিয়ে আসত একটা জামা বানিয়ে ফেললেন। তাও ওর সঙ্গে এই একই জিনিষ দিয়ে হারও বানালেন। আবার স্যান্ডি সাহার একটি অভ্যেস আছে।

তিনি তাঁর নিজের ডিজাইনকে একটু নামও দেন। সেদিন নিজেকে নাম দেন, “নি’রোধ পরী”। আবার এই জামা পরে কলকাতায় ঘুরে বেড়ালেন। শুধু তাও নয়, ঘোড়াতেও চড়লেন। সেইসব ছবি দেখে একজন বেশ মজা নিয়েই লিখেছেন, “ক’ন্ডমের জমা পরে ঘোড়াতেই তো চাপা উচিত”।