‘আয় তবে সহচরী’ ধারাবাহিকে এসেছে টানটান উত্তেজনার এক পর্ব। বাবা সমরেশ সেনগুপ্তের অবৈধ প্রেমের কথা জানতে পেরে গিয়েছে টিপু। তারপরেই সমীকরণে বদল আসে। এতদিন নিজের বাবাকে মনে মনে অনুসরণ করতো ছেলে। তবে এখন এই অপ্রিয় সত্তি কথা জানতে পেরে সে ক্ষুন্ন হয়েছে মনে মনে।
এরপরেই সে ধীরে ধীরে তার মা অর্থাৎ সহচরী মনের অবস্থা বুঝতে পারছে। তার প্রতি সমব্যথী সে। মা-ছেলেকে কাছাকাছি আনার এই গুরুদায়িত্বের ক্রেডিট দর্শক দিতে চাইছে বরফিকে। ফলে তার প্রশংসায় পঞ্চমুখ সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীরা। সম্পর্কে বরফি সহচরীর বৌমা। তবে তাদের সম্পর্কের সাবলীলতা এবং সহজ সমীকরণ মনে ধরেছে দর্শকদের। শাশুড়ি-বৌমার বন্ধুত্ব ভালো লেগেছে তাদের। সহচরী বাস্তবে বরফির সহপাঠীও বটে। তাই নিজের শ্বাশুড়ির পড়াশুনা যাতে বন্ধ না হয় সেই কারণেই টিপুকে বিয়ে করে সে। শ্বশুরের কলেজ ছাত্রীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কের কথা জানতে পেরে নিজের শ্বাশুড়িকে সামলাতে ব্যস্ত বরফি।
View this post on Instagram
এদিকে দেবিনার সঙ্গে সমরেশের সম্পর্কের কথা জানতে পেরে টিপু ঠিক করে সে আর তার বাবার মুখ দর্শন করবে না। দেবিনাকে কি ওই বাড়ি থেকে বের করে দেবে টিপু? এই প্রশ্ন যখন বরফি করে তখন টিপু বলে যে এমন বিষয়ে কথা বলতে চায় না সে। এর থেকে ভালো সে তার বাবার মুখই দেখবে না।