বুম্বাদার জন্মদিনে জুড়ে গেল ছেঁড়া তার! একসঙ্গে শ্রীকান্ত নুসরত এবং যশ
টলি দুনিয়ায় কখন কী হয় তা বোঝা দায়। এই রঙিন দুনিয়ার স্টেশনে রয়েছে অনেক রহস্য অনেক গল্প যেগুলি আমরা অনেকেই জানতে পারি না। অর্ধেক সত্যি সামনে আসে আর বাকিটা থেকে যায় আড়ালে। পঞ্চমীর বিকেলে এই খবর পড়ে নিশ্চয়ই অবাক লাগছে?
এটা অন্য কোন সমীকরণের কথা বলছি না আমরা। বলছি ৩ তারকার কথা। কাকে কাঁধ মিলিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছেন অভিনেত্রী নুসরত জাহান, অভিনেতা যশ দাশগুপ্ত এবং শ্রীকান্ত মোহতা। তিনটি নামই অত্যন্ত পরিচিত। অবশ্য তাদের পাশে রয়েছেন অভিনেতা দেব এবং প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়।
বেশ কয়েক বছর ফ্ল্যাশব্যাকে যেতে হবে ব্যাপারটা জানতে গেলে। একটা সময় ছিল যখন শ্রীকান্তর চোখের মনি ছিলেন নুসরত। আর একেবারে বাড়ির ছেলে হয়ে উঠেছিলেন যশ। তারপর সবকিছু পাল্টে গেল। এস ভি এফ থেকে বেরিয়ে গিয়ে অন্যান্য প্রযোজনা সংস্থার সঙ্গে কাজ করতে শুরু করলেন নুসরত এবং যশ দুজনেই। যেখানে এই প্রযোজনা সংস্থার বেশিরভাগ ছবির মুখ ছিলেন এই অভিনেত্রী তার জায়গায় এলেন মধুমিতা, মধুরিমা। ফলে পারস্পরিক সম্পর্ক যে পাল্টে যায় সেটা বুঝতে বেশি সময় লাগলো না দর্শকদের।
তবে পঞ্চমীর দিন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের জন্মদিন উপলক্ষে সবকিছু পুরনো ছন্দে ফিরে এলো। এই তিনজন আবার একসাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দাঁড়িয়ে ছবি তুললেন। তাও আবার হেসে হেসে। অর্থাৎ সকলের মিডল ম্যান হিসেবে কাজ করে দিলেন বুম্বাদা। আসলে এই বিশেষ দিনে সকলের মধ্যমণি বার্থডে বয় প্রসেনজিৎ। একপাশে সাংসদ নুসরত জাহান এবং অপরদিকে দেব। আর আরেকদিকে যশ এবং যশের পাশেই দাঁড়িয়ে শ্রীকান্ত। তাহলে কি মান-অভিমান বলে আবার পুরনো বন্ধুত্ব জেগে উঠলো?
“আমার হাত দেখে কি মনে হচ্ছে, আমি কি কাপড় কাচার জন্যই জন্মেছি? ডু ইউ থিঙ্ক সো!”— ঐন্দ্রিলার দাম্ভিক মন্তব্যে সমাজ মাধ্যমে তোলপাড়! ‘কেন, কাপড় কাচা কি খারাপ জিনিস? বরং না পারাটাই লজ্জার!’ ‘এত অহংকার ভালো না, হঠাৎ পরিস্থিতি বদলে গেলে কি হবে জানেন?’— নেটপাড়ার কটাক্ষ!