বাঙালির আবেগ উত্তম-সুচিত্রা জুটি। আজও সুচিত্রা সেনকে পর্দায় দেখলে বুক ধুকপুকানি শুরু হয়ে যায় তরুণ হৃদয়ে। নায়িকার সৌন্দর্য সাদা কালো প্রেম ঠিকরে বেরিয়ে আসতে।
নায়িকা সঙ্গে উত্তম কুমারের জুটিই সবচেয়ে প্রিয় এবং সবচেয়ে জনপ্রিয় হয়েছে। এরপর বাংলা ইন্ডাস্ট্রিতে আরো অনেক জুটি তৈরি হয়েছে।
তবে কোনো জুটিই এই জুটি সঙ্গে টেক্কায় জিতে উঠতে পারেনি। নায়িকার কাজের জীবন যতটা সুন্দর, তাঁর ব্যক্তিগত জীবনের শেষ দিকটা ততটাই রহস্যে ভরা। জীবনের শেষের দিকটা একেবারেই অন্তরালে চলে গিয়েছিলেন সুচিত্রা। আর কোনোদিনই জনসমক্ষে আসতে দেখা যায়নি এই নায়িকাকে।
সেই সময়ও নায়িকা সাহসী শুট করতে পিছপা হননি। কখনো খোলা চুলে উন্মুক্ত পিঠ আবার কখনো বা কেবল টাওয়েল জড়িয়ে রয়েছেন তিনি।
আবার কখনো গালে লেখা নো কিস। হাঁটু অব্দি ওয়ান পিস পরতেও দ্বিধা করেননি তিনি। একটি ছবিতে আবার সমুদ্রের পাড়ে টাওয়েল পরে দাঁড়িয়ে রয়েছেন তিনি। এই ছবিগুলি সেই সময়ে দাঁড়িয়ে শুট করা তো দূর, কোনো শিল্পীকে তার প্রস্তাব দেওয়ার কথাও ভাবাই যায় না।






“আগে মা-বাবারা গল্প পড়ে শোনাতেন, এখন বাচ্চারা বিরক্ত করলেই মোবাইল ধরিয়ে দেয়!” “বাচ্চারা চুপ করলেও জ্ঞানের বিকাশ কি হয়?”— বর্তমান প্রজন্মের অভিভাবকদের সংবেদনশীলতা নিয়ে খোঁচা শ্রীকান্ত আচার্যের! প্রজন্মের বদলে যাওয়া শিক্ষার ধরণেও কি খেদ পড়ছে?