তিন তিনটে বি’য়ে’র জের! কাঞ্চনের ওপর বে’জা’য় চ’টে’ছেন গ্রামবাংলার মেয়ে-বোনেরা! ভোটের প্রচারে গাড়ি থেকে না’মি’য়ে দেওয়া হল অভিনেতাকে
কিছুমাস আগেই সংবাদমাধ্যমের হেড’লা’ইন ছিলেন অভিনেতা বিধায়ক কাঞ্চন মল্লিক (Kanchan Mallick) এবং অভিনেত্রী শ্রীময়ী চট্টরাজ (Shreemoyee Chattaraj)। তাদের অ’স’ম’বয়’সী বিয়ে দ’খ’ল করেছিল খবরের কাগজের শিরোনাম। ৫৩ বছরের অভিনেতার তৃতীয় বিয়ে তাও আবার ২৬ বছরের ছো’ট একজনের সঙ্গে, বিষয়টা যে একটা সো’জা চো’খে নেয়নি স’মা’জ সেকথা বলাই বাহুল্য।
২০২৪ সালের ১৪ই ফেব্রুয়ারি আইনিভাবে বি’য়ে সেরেছিলেন কাঞ্চন শ্রীময়ী। এরপর ২ মার্চ সামাজিকভাবে বেশ ঘ’টা করে সাত পা’কে বাঁ’ধা পড়েছেন তারা।
রিসেপশনেও ছিল বিরাট ব্যাপার। বসেছিল চাঁদের হাট। মিমি থেকে শ্রাবন্তী তালিকা থেকে বা’দ যাননি কেউই। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, এর আগেও বিধায়ক অভিনেতা বি’য়ের পিঁ’ড়ি’তে বসেছিলেন দুবার। প্রথমবার অভিনেত্রী অনিন্দিতা দাসকে। ৯ বছর সংসার করার পর হঠাৎ-ই বিবাহ বি’চ্ছে’দ ঘটেছিল তাঁদের। যদিও বি’চ্ছে’দের কারণ স্পষ্টভাবে জানাননি কেউই।
এরপর দ্বিতীয়বার অভিনেতা কাঞ্চন বি’য়ে করেছিলেন অভিনেত্রী পিঙ্কি বন্দ্যোপাধ্যায়কে। তাঁদের একটি সন্তানও রয়েছে যার নাম ওশ। কিন্তু টানা ৭ বছর সংসার করার পর ভে’ঙে যায় সেই স’ম্প’র্কও। ২০২১ সালে কাঞ্চনের বিরুদ্ধে পর’কী’য়া’র অভিযোগ আনেন পিঙ্কি। যদিও সেই অভিযোগকে পুরোপুরি অ’স্বী’কার করেছিলেন কাঞ্চন। এরপর ২০২৪ এর ১০ই জানুয়ারি আইনিভাবে বিবাহ বি’চ্ছে’দ হয়ে যায় তাঁদের।
বিচ্ছেদের ১ মাস যেতে না যেতেই শ্রীময়ীকে বিয়ে করেন কাঞ্চন। এই নিয়েই নেট দুনিয়ায় অনেক কটা’ক্ষে’র স’ম্মু’খীন হয়েছিলেন কাঞ্চন। যদিও কোন কিছুকেই তো’য়াক্কা করেননি তিনি। তবে এবার প্রচারে গিয়েই গ্রামবাংলার মেয়েদের ক্ষো’ভে’র মুখে পড়েন কাঞ্চন। উত্তরপাড়ার একটি গ্রামে ভোটের প্র’চা’রের জন্য গিয়েছিলেন কাঞ্চন। সেখানেই ঘটে বিপত্তি। হঠাৎ তাকে দেখা যায় ভোটের গাড়ি থেকে নেমে চলে যেতে।
আরো পড়ুন: ঝিলিক, ঝোরা! অরিজিৎ সিংয়ের গিটারে বাংলায় কেন লেখা থাকে এমন সব নাম? জানুন এর পিছনের র’হ’স্য!
অভিনেতার চোখেমুখে বির’ক্তি স্পষ্ট। কিন্তু কেন হঠাৎ প্রচার মা’ঝ পথে রেখে চলে গেলেন অভিনেতা বিধায়ক? এই বিষয়ে স্থানীয় এমএলএ জানিয়েছেন “উনি ম’নঃক্ষু’ণ্ণ হয়েছেন কিনা আমি জানি না। আমি এর আগেও ওঁকে নিয়ে প্রচারে বেরিয়েছিলাম। ওঁকে দেখে গ্রামের মহিলারা খুব রি’য়ে’ক্ট করেছে। আমি বলেছিলাম গ্রামে এসো না। আর আমার সঙ্গেই কেন প্রচার করছেন! অন্যদের সঙ্গেও করতে পারেন। আমায় নির্বাচন করতে হবে। মানুষের মন কি চায় আমাকে দেখতে হবে। আমি কোন ব্য’ক্তি বিশেষের জন্য নই, কোন ব্য’ক্তি বিশেষের আ’নন্দে’র জন্য আমি মানুষকে ক’ষ্ট দিতে পারব না।“ সুতরাং এমএলএর কথার একটি স্পষ্ট সাধারণ গ্রামবাংলার মহিলারা অভিনেতা কাঞ্চন মল্লিকের বি’য়ের বিষয়টা একেবারেই পছ’ন্দ করছেন না। এর প্র’ভা’ব কি দেখা যাবে আসন্ন লোকসভার ভোটে, আপনাদের কি মনে হয়?