বর্তমানে দেখা যায় যে যে ধারাবাহিককে যতটা আন্ডার এস্টিমেট করা হয় সেই ধারাবাহিক পরবর্তীকালে যেন আরও বেশি ভালো ফলাফল করে। অনেকেই প্রথমদিকে ধুলোকণাকে একদম পাত্তা দিতে চাননি। কিন্তু পরবর্তীকালে ধুলোকণা বেশ ভালো ফলাফল করেছে এবং এখনো মোটামুটি ভালো ফলাফল করছে। অন্যদিকে যাকে একদম ভালো ফল করবে না ভাবা হয়েছিল সে দ্বিতীয় সপ্তাহেই প্রথম পাঁচে ঢুকে পড়েছিল টিআরপি তালিকায়।
কথা হচ্ছে জি বাংলার নতুন সিরিয়াল জগদ্ধাত্রীকে নিয়ে। শুরু হয়েছে দুমাসও হয়নি কিন্তু এর মধ্যেই টিআরপি তালিকা প্রথম পাঁচে জায়গা করে নিয়েছে। ধীরে ধীরে বেশ ভালোই হচ্ছে ধারাবাহিক। অনেকেই ভেবেছিলেন যে কেন এত তাড়াতাড়ি বিয়ে করে নিল জগদ্ধাত্রী কিন্তু পরবর্তীকালে দেখা যাচ্ছে বিয়ে হওয়ার পরেই যেন ধারাবাহিক আরো বেশি ভালো হচ্ছে। আরেকটু আগেই চলে এসেছে নতুন ধামাকা।
কলেই ভেবেছিলেন জগদ্ধাত্রীই যে স্পেশাল ক্রাইম ব্রাঞ্চ অফিসার এটা ফাঁস হবে অনেক পরে। কৌশিকী মুখার্জী আরো অনেক অত্যাচার করবে তাদের ওপর হয়তো একদম শেষে গিয়ে ফাঁস হবে যে জগদ্ধাত্রী হলো জ্যাস।কিন্তু নতুন প্রমো তে দেখা গেল উৎসবকে গ্রেফতার করতে মুখার্জি বাড়িতে নিজের অফিসিয়াল পোশাকে এসেছে জগদ্ধাত্রী আর সেখানে সবার সামনে প্রকাশ হয়ে গেল যে জগদ্ধাত্রীই আসলে ক্রাইম ব্রাঞ্চ অফিসার জ্যাস। সেই সঙ্গে স্বয়ম্ভুর পরিচয়ও সকলে জানলো। সকলের মুখ দশ টাকার রাজভোগের সাইজের হয়ে গেছিল। মানুষ চাইছে দুটো মানুষের এক্সপ্রেশন দেখতে, এক হলো কৌশিকী মুখার্জী এবং দুই মেহেন্দি।
এখন দেখা যাক, পরবর্তীকালে ঠিক কি কি হতে চলেছে। আবার বলাও যায় না এটা হয়তো জগদ্ধাত্রীর স্বপ্ন হতে পারে কারণ অনেকেই বিশ্বাস করতে পারছেন না যে এত তাড়াতাড়ি জগদ্ধাত্রী নিজের আসল পরিচয় প্রকাশ করে দেবে।
