জি বাংলার (Zee Bangla) জনপ্রিয় ধারাবাহিক নিম ফুলের মধুতে (Neem Phooler Madhu) চলছে ঈশার পর্দা ফাঁসের পর্ব। সৃজনের থেকে পর্ণাকে আলাদা করার জন্য ঈশা চেলেছে মোক্ষম চাল। তবে সৃজন আর পর্ণা বুঝে যায় এসব কাণ্ডের পিছনে রয়েছে ঈশা। তাই তারা অভিনয় করে শুরু করে সকলের সামনে। সৃজন পর্ণাকে অপমান করে। সেই জন্য পর্ণা জানিয়ে দেয় সে অনুভবকে বিয়ে করবে আর শাড়ির কথার অর্ধেক মালিকানা নিয়ে নেয়। তারপর পর্ণাও বাড়ির থেকে বেরিয়ে যায়।
তারপর সৃজন ঘরে আসে পর্ণার শাড়িগুলো আলমারি থেকে ফেলে দিতে থাকে। সেটা দেখে কৃষ্ণা আসে সৃজনকে থামানোর চেষ্টা করে তখন সৃজন বলে পর্ণা তার সঙ্গে ভুল করেছে। মৌমিতাও চলে আসে ঘরে আর সৃজনকে আরও উত্তপ্ত করতে থাকে। তখন চয়ন বলে “বউদি যদি অন্য কাউকে বিয়ে করতে পারে তবে তুইও তো অন্য কাউকে নিজের জীবনে বেছে নিতে পারিস।”
তখন বর্ষাও সেই কথায় সমর্থন জানিয়ে বলে “হ্যাঁ দাদা তোর অন্য কাউকে বিয়ে করা উচিৎ। তুই বা কম যাবে কেন? বৌদিকে দেখিয়ে দে।” সেই কথা শুনে মৌমিতাও কৃষ্ণাকে বলে সৃজনের বিয়ে দিতে। তখন কৃষ্ণা বলে এত তাড়াতাড়ি মেয়ে কথায় পাব। তখন মৌমিতা বলে ঈশার কথা। সেই কথা শুনে রেগে যায় কৃষ্ণা। কিন্তু মৌমিতা যখন বলে ঈশা তাকে এবং সৃজনকে ভালোবাসে। তখন কৃষ্ণা রাজি হয়ে যায়।
সেই কথা শুনে সৃজনকে বোঝায় কৃষ্ণা। তারপর ঈশাকে বাড়ি নিয়ে আসে মৌমিতা। তাকে দেখে প্রতিবাদ করে জেঠু কিন্তু তাকে থামিয়ে দেয় কৃষ্ণা। তারপর সেইসময় সৃজনের বাবা কৃষ্ণাকে বলে যা ইচ্ছা করতে। তারপর ঈশাকে দেখে রেগে যায় হেমনলিনীও কিন্তু কিছু বলে না। তারপর সৃজন ফোন করে পর্ণাকে এবং জানায় সবকিছু। তখন পাড়ার সকলে মিলে জানিয়ে দেয় তারা পর্ণাকে সাহায্য করবে। প্ল্যান অনুযায়ী মানিকদা দোকান দার নিয়ে আসে এবং পর্ণাকে সাহায্য করতে তিনি রাজি হন।
ওদিকে ঈশা সৃজনের ঘরে চা নিয়ে আসলে মনে মনে বিরক্ত হয় সৃজন। ঈশা বারবার সৃজনের কাছে আসার চেষ্টা করলে সৃজন চেষ্টা করতে থাকে কিভাবে পালাবে। তখনই পর্ণা তার নতুন শাড়ির কথার প্রচার করে দত্ত বাড়ির সামনে দিয়ে। বলে যদি পুরনো শাড়ির কথা তাদের ১০% ছাড় দেয় তবে তারা ৩০% দেবে। সেটা শুনেই রেগে যায় ঈশা। তবে কি সফল হবে পর্ণা আর সৃজনের পরিকল্পনা?