বাঙালির কাছে শীতকাল মানেই হল নতুন গুড়ের গন্ধ। আর তার সঙ্গে পিঠে-পুলি,পাটিসাপটার সুবাস। এই বছরের পৌষ সংক্রান্তিতে ভোজনরসিক বাঙালির মিষ্টিমুখ তো হল। কিন্তু ধারাবাহিকে পিঠে-পুলি উৎসব হবে না তা কি হয়? তাই স্বাভাবিক ভাবেই জি বাংলার (Zee Bangla) একাধিক জনপ্রিয় ধারাবাহিকের পরিবাররা মাতলেন পিঠে-পুলির উৎসবে।
জি বাংলার বিভিন্ন ধারাবাহিকে দেখা যাচ্ছে, প্রত্যেকেই মেতেছেন পিঠে-পুলি উৎসবে। নিম ফুলের মধু, মিলি, জগদ্ধাত্রী প্রত্যেক ধারাবাহিকেই চলছে পিঠে-পুলি উৎসব। কিন্তু এই উৎসবে আরও রং ঢালতে উপস্থিত হয়েছে মিঠিঝোরার পরিবার। রাইয়ের কথা অনুযায়ী এবারে ধুমধাম করে পিঠে-পুলি উৎসব পালন করতে চলেছে তারা।
আরো পড়ুন: মাঠানের সামনেই ঈশ্বরের নোং’রা মুখোশ টেনে খুলে দিল সন্ধ্যা! ধুন্ধুমার সন্ধ্যাতারায়
এই উৎসবে তাদের সঙ্গে সামিল হতে চলেছে ইচ্ছে পুতুল, আলোর কোলে, মিলি, মন দিতে চাই ও কার কাছে কই মনের কথার পরিবার। গত তিনদিন ধরে চলছে এই বিশেষ পর্বের শ্যুটিং। আজ শ্যুটিং চলছে মিঠিঝোরা ও কারকাছে কই মনের কথা ধারাবাহিকের পরিবারের।
শ্যুটিং চলাকালীন এক সাক্ষাৎকারে কারকাছে কই মনের কথা পরিবারের সদস্যদের কাছে জিজ্ঞাসা করা হয় কার কি কি পিঠে পছন্দ? এর উত্তরে শিমুল পুতুলের পিঠে কিল মেরে উত্তর দেয় তার এই পিঠে পছন্দ। পুতুল জানিয়ে দেয় যে সে এখনও ভাল করে পিঠে খেতেই শেখেনি। আর শীর্ষা জানায়, যে তার বাড়িতে পিঠে তৈরি করতেই পারে না। তাই সে শিমুলের বাড়িতে চলে আসে।
অন্যদিকে, বিপাশা ওরফে স্নেহা জানায় যে সে শুধুমাত্র পাটিসাপটা খেতে পছন্দ করে, তাও আবার শুধুমাত্র তাঁর মায়ের হাতের। বাকি অন্য কোনও পিঠে সে খায় না। তুতুল ও মধুবালা ওরফে রিতা জানান তাঁরা সব রকমের পিঠে খেতে ভালবাসেন। কিন্তু বানাতে পারেন না কোনওটাই। প্রসঙ্গত, আগামী শুক্রবার আসতে চলেছে জি বাংলার পিঠে-পুলি উৎসব। আবারও দর্শক সাক্ষী হতে চলেছেন জমজমাট এক বিশেষ পর্বের।