সন্ধ্যাতারা এই মুহূর্তে স্টার জলসা অতি আলোচিত সিরিয়াল হয়ে দাঁড়িয়েছে। দুই বোনের সম্পর্ক এবং ছোট বোনের স্বার্থ ত্যাগ এই গল্পের মূল বিষয়। আকাশকে ভালোবাসে কিন্তু তারা নিজের দিদির কথা জানতে পেরে আকাশকে ছেড়ে দেয়। আকাশের বিয়ে হয় তারার দিদি সন্ধ্যার সঙ্গে কিন্তু আকাশ তাকে মেনে নিতে পারে না। এদিকে সন্ধ্যার শ্বশুরবাড়িতে তার শাশুড়ি আর তার ছোট কাকিশাশুড়ি ছাড়া আর কেউ তাকে মেনে নেয়নি।
আকাশ সত্যিটা জানতে পারে
এদিকে হঠাৎ করে দেখা যায় যে এক মন্দিরে গিয়ে আকাশ তারাকে দেখে ফেলে এবং সেখানে এসে জানতে পারে আসলে তারা সন্ধ্যার বোন। তখন আকাশ প্রতিজ্ঞা করে যে দুই বোনকেই সে এবার কষ্ট দেবে। তাই সে তারা এবং সন্ধ্যার সামনে বলে ওঠে তার প্রাক্তন প্রেমিকার কথা। কিন্তু তারাই যে তার প্রাক্তন প্রেমিকা সেটা বলতে পারে না সে সন্ধ্যা মুখের দিকে তাকিয়ে। সে বলে তার প্রাক্তন প্রেমিকার নাম নয়নতারা।
আজকের পর্ব
আজকের পর্বের শুরুতে দেখা যাবে যে বিজয়া, ননদ শৈল আর বিজয়ার ছোট জা তিনজন মিলে গেছে মন্দিরে পুজো দিতে। পুজো শেষ হতে পুরোহিত বিজয়াকে আলাদা করে ডেকে বলে যে গতকাল তার ছেলে ওই মন্দিরে এসেছিল এবং দুটো মেয়ের সঙ্গে বেশ ঝামেলা হয়েছে তার। তখন বিজয়া ভাবে গতকাল আকাশ বাড়ি থেকে বলে বেরিয়ে ছিল যে সে তার শ্বশুরবাড়িতে ক্ষমা চাইতে যাচ্ছে। তাহলে কাদের সাথে ঝগড়া হলো তার?
এদিকে দেখা যায় যে আকাশের বাবা, কাকা এবং পিসেমশাই তাকে কোনরকমে মানিয়ে নিয়েছে ডিভোর্স পেপারে সই করতে এবং সে রেগে সই করে দিয়েছে পেপারে। এদিকে সন্ধ্যাকে সই করাতে হবে তাই তার পিসি ঠাকুমা গেছে জ্বালাময়ীকে সরাতে। সে স্নান করতে যাবার থাকে সেই ঘরে আকাশের বাবা, কাকা এবং পিসেমশাই। তাদের হাতে ডিভোর্স কাগজ। তারা সন্ধ্যাকে বলে তাকে চিকিৎসার জন্য সুস্থ করে তুলতে আকাশ লোন নিয়েছে। তাই সে যদি চায় একটা সই করে তার ঋণের বোঝা কিছুটা কমাতে পারে। তাই সন্ধ্যা রাজি হয়ে যায়। এদিকে আকাশের বিবেকে বাঁধে যে সে তো তারাকে কথা দিয়েছিল তার দিদিকে সে তিলে তিলে কষ্ট দেবে। ডিভোর্স হয়ে গেলে একেবারেই তো ঝামেলা মিটে যাবে। তাই সন্ধ্যাকে আটকাতে যায় আকাশ।