ঠিক এখানে বসেই খড়ি আর ঋদ্ধিকে জব্দ করার জন্য কুবুদ্ধিগুলো বার করে রাহুল! আজ নিজের মুখেই করল স্বীকার, ‘ওই জায়গা ভেঙে গুঁড়িয়ে দে খড়ি’, দাবি করলেন এক খড়ি ভক্ত

স্টার জলসার অন্যতম জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো গাঁটছড়া। পর পর বেশ কয়েকবার টপারশিপ পেয়েছিল কিন্তু পরবর্তীকালে গাঁটছড়া একটু নিচে চলে যায় তবে দ্বিতীয় স্থান থেকে কখনো নামেনি। আসলে ঋদ্ধি আর খড়ির রোমান্স মানুষের বেজায় পছন্দ আর দুজনের কোন মুহূর্ত থাকলে মানুষ মন দিয়ে গাঁটছড়া দেখে আর যেভাবে খড়ি জব্দ করে রাহুঋকে তা দেখে হেবি মজা পায় নেটিজেনরা।

রাহুলের মাথায় অদ্ভুত অদ্ভুত সব বদমাইশি বুদ্ধি আসে। তার জীবনে উন্নতির কোন চাহিদা নেই। কী করে ঋদ্ধিমানকে ঠকিয়ে ব্যবসাটা হাতে নেওয়া যায় সারাদিন খালি সেই চিন্তা করবে। আর তাকে সঙ্গ দেয় তার বউ এবং খড়ির বড়দি দ্যুতি। সে তো আর এক মাথামোটা। তার মাথায় বুদ্ধি একদম নেই, যা বদমাইশি বুদ্ধি করে সে খড়িকে বিপদে ফেলতে চায় পরে ঠিক ধরা পড়ে যায়। তবে আজকে একটা রহস্য কিন্তু ফাঁস হয়ে গেছে এবং সেটা ফাঁস করেছে রাহুল নিজেই।

রাহুল একটা বিশেষ জায়গায় বসে এই বুদ্ধিগুলো মাথায় নিয়ে আসে। যত রাজ্যের কুবুদ্ধি সে এইখানে বসে বসে বার করে।আজ সে নিজের সেই সিক্রেট জায়গাটা সকলের সামনে ফাঁস করে দিয়েছে যে এখানে বসেই সে কীভাবে ঋদ্ধির ক্ষতি করবে তার প্ল্যানিং গুলো করে। আপনারা কিন্তু সকলেই জানেন এই জায়গাটা কোথায় এমনকি আপনার প্রত্যেকে যান এই জায়গায়।

আপনারা ভাবছেন এমন কোন জায়গা যেখানে রোজ যান আবার রাহুলও যায়। রাহুল কোথায় বসে ছবি দিয়েছে বলুন তো?সে বাথরুমে কমোডের উপর বসে ছবি দিয়েছে এবং মন্তব্য করেছে যে আপনি মানুন চাই না মানুষ রাজ্যের সুবুদ্ধি এবং কুবুদ্ধিগুলো এখানে বসেই আসে। অনিন্দ্য চ্যাটার্জী কিছুক্ষণ আগে পোস্টটা করেছেন এবং সেটা দেখার পর হাসি থামছেই না কারোর।

সকলেই বলছেন যে আমাদের মাথাতেও এত আসে না রাহুলের যা আসে। অনিন্দ্য চ্যাটার্জির সেন্স অফ হিউমার বরাবর ভালো। তবে আজ রবিবার সন্ধ্যা বেলায় তিনি যে মজাটা করলেন তাতে বেশ আনন্দ পেয়েছেন দর্শকরা। অনেকে আবার বলছেন খড়ি তুমি জেনে গেলে তো এবার সিংহ রায় বাড়ির বাথরুমটা লক করে রেখো।