জি বাংলায় মাত্র এক সপ্তাহ হল শুরু হয়েছে বোধিসত্ত্বের বোধবুদ্ধি। একটা ছোট্ট ছেলের বিশাল আই কিউ এবং সে উদ্ভট কাজ করে বেড়ায় যেগুলো বাইরের সকলের চোখে পাকামো হলেও আসলে যে খুব বুদ্ধি সম্পন্ন কাজ সেটা দর্শকদের চোখে ধরা পড়ে।প্রথম সপ্তাহে দর্শকদের মন জয় করে নিয়েছে বোধিসত্ত্ব কারণ এরকম ধারাবাহিক বাংলার কোন চ্যানেলে হচ্ছে না।
আমরা প্রথমে দেখেছি যে, বোধিসত্ত্ব ইতিহাস নামের বিরুদ্ধে হেড স্যারকে কমপ্লেন্ট জানিয়ে দিয়েছে। আর তারপরে তাকে স্কুল থেকে বহিষ্কার করে দেওয়া হয়েছে। সে নতুন স্কুলে অবশ্যই ভর্তি হবে কিন্তু তার আগেই বাড়িতে বসে সে যা কাজকর্ম করে বেড়াচ্ছে তা দেখে মাথায় হাত সকলের।সম্প্রতি আমরা দেখেছি যে তার কাকিমার ঘরের টিভি খারাপ হয়ে গেছে বলে সে ছাদে গেছে টিভিটাকে সারিয়ে দেবে।ডিশ টিভির এন্টেনা নিয়ে খুটুর খাটুর করতে করতে সে টিভির বদলে বাড়িতে নিয়ে চলে এসেছে কলকাতা পুলিশের হেডকোয়ার্টার লালবাজারের সিসিটিভির ফুটেজ।
এরপর তার বাড়িতে পুলিশ এসেছে এবং বাড়ির লোক চমকে গেছে। পুলিশ এসে জানাই যে এই বাড়ির লোকেশন থেকেই হ্যাক হয়েছে লালবাজারের সিসিটিভি ফুটেজ। বোধি তো ভীষণ ভয় পেয়ে গেছে। সে ভেবেছে তাকে এবার গ্রেফতার করে নিয়ে চলে যাবে। কী হবে জানতে গেলে আজকে দেখতে হবে সেটা। কিন্তু এই এপিসোড গুলো দেখে একটু বিরক্ত হয়েছেন কিছু নেটিজেন।
View this post on Instagram
তারা বলছেন যে ক্লাস ফোরে একজন বাচ্চা যে কম্পিউটার নিয়ে অতটা সড়গড় নয় (অন্তত দেখানো হয়নি) কম্পিউটার ছাড়াই ডিশ টিভির অ্যান্টেনা নিয়ে কি করে হ্যাকিং করতে পারে? এত পিছন পাকা বাচ্চা দেখাবার কি কোন দরকার ছিল?এতে তো কলকাতা সুরক্ষা নিয়ে বড়সড়ো প্রশ্ন উঠে যাবে।
খাকি টু সাফল্য পেতেই টলিউড ছেড়ে এবার বলিউডে মনোনিবেশ জিতের! টলিউডে আর পোষাচ্ছে না সুপারস্টারের?