এই মুহূর্তে দর্শকদের মধ্যে তুমুল উত্তেজনা সৃষ্টিকারী ধারাবাহিকের নাম অবশ্যই কার কাছে কই মনের কথা (Kar Kachhe Koi Moner Kotha)। বলাইবাহুল্য টিআরপি তালিকার প্রথম পাঁচ থেকে সরে গেলেও এই ধারাবাহিকের প্রতিটি পর্বে এখন টানটান উত্তেজনা। এই মুহূর্তে কানায় কানায় ভরপুর এই ধারাবাহিকটির উত্তেজনা। বলাই বাহুল্য, এই মুহূর্তে এই ধারাবাহিকটি কিন্তু দর্শকদের মন জিতে নিয়ে তরতরিয়ে ছুটে চলেছে।
উল্লেখ্য, শুরুর দিকে তীব্র বাস্তব ধর্মী গল্প দেখানো হলেও বর্তমানে কিছুটা হলেও একঘেয়ে এই ধারাবাহিকের গল্প। আর এই একঘেয়েমির কারণেই এই ধারাবাহিক দেখা থেকে দর্শকরা মুখ ফিরিয়েছেন। আর যে কারণে প্রথম পাঁচের তালিকা থেকে সরে গেছে কার কাছে ওই মনের কথা। মনে করা হচ্ছিল এই মুহূর্তে এই ধারাবাহিকের গল্প আর সেই ভাবে আকর্ষণ করতে পারছে না দর্শককে।
কিন্তু ফের গল্প জমে উঠেছে। আবারও বেড়েছে গল্পের আকর্ষণ বোধ। ভালো ব্যবহারের আড়ালেই শিমুল-শতদ্রুর ক্ষতি করেছে পরাগ-পলাশ-প্রতীক্ষা-প্রিয়াঙ্কা। ধারাবাহিকের এই দিনের পর্বে দেখা যায়, শতদ্রুর ব্যাগ থেকে গয়নাগুলো উদ্ধার হওয়ার পর পুলিশ তাকে থানায় ভরে দেয়। যাওয়ার আগে শতদ্রু পরাগকে বলে সে এই কাজ করেনি আর শিমুলও এটা করেনি। তবে যে করেছে সেই সত্যিটাও খুব তাড়াতাড়ি সামনে আসবেই।
অন্য দিকে পরাগ আর পলাশ সমানে মধুবালার সামনে শিমুল ও শতদ্রুর নামে মিথ্যে কথা বলে তার মাথা ঘোরাতে থাকে।তবে প্রিয়াঙ্কা বেশ ভয় ভয় থাকে। পলাশ তাকে বলে, কোনও ভয় নেই। তারা আবার একটা ফন্দি বের করবে।
যদিও বন্ধু শতদ্রুকে এই অপমানের হাত থেকে মুক্ত করতে শিমুল ও তার বন্ধুরা মিলে চলে যায় পুলিশ অফিসারের কাছে। তারা সেখানে গিয়ে বলে, শতদ্রু এমন একটা কাজ করতেই পারেনা। আর প্রমাণ ছাড়া কাউকে আটকে রাখাও যায় না। এরপর শিমুল শতদ্রুকে বলে, “এখন বুঝতে পারছিস তো, কেনো আসতে বারণ করেছিলাম তোকে?” এরপর সে বলে, ‘তোকে নির্দোষ প্রমাণ করে তারপর আমি আর ওখানে থাকবো না।’