Lalkuthi-Mon Phagun: নিজের স্বামী বিক্রমকে দাদা ডাকল অনামিকা, জল খেতে গিয়ে বিষম খেল বিক্রম! ‘পিহু শুধু টুবাইদা ডাকলেই দোষ?’, বলছেন নেটিজেনরা
ভালোবাসা এবং বিয়ে দুটোই যে কোনো মানুষের কাছে জীবনের খুব গুরুত্বপূর্ণ দুটি অধ্যায়। কারণ এই দুটি অধ্যায়ে তারা নিজেকে সম্পূর্ণ পাল্টে ফেলে এবং তাদের জীবনে অনেক কিছু পরিবর্তিত হয়ে যায় অন্য একজনের জন্য।
তবে আজকাল সোশ্যাল মিডিয়ায় হামেশাই দেখা যায় নিজের বয়ফ্রেন্ড বা স্বামীকে অনেক মেয়ে বা স্ত্রীরাই বিভিন্ন নামে ডেকে থাকে। বাবু, সোনা, মনা এমন অনেক আদরের নাম দেয় তারা একে অপরকে। তাহলে বাংলা সিরিয়ালই বা পিছিয়ে থাকে কী করে?
ঠিক এমনটাই দেখা গেল এবার লালকুঠি ধারাবাহিকে। জি বাংলায় সম্রতি যে সিরিয়ালগুলো শুরু হয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হয়ে উঠেছে এই লালকুঠি ধারাবাহিক। এর গল্প একেবারে অন্যরকম বলে তা সহজেই দর্শকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে ফেলতে পেরেছে। পরতে পরতে রয়েছে রোমাঞ্চ ও রহস্যে ভরা বিনোদন।
তবে এবার ধারাবাহিকের এমন একটা অংশ সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল হয়ে গেছে যা দেখে রীতিমতো হাসাহাসির ঝড় উঠেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। গল্পে দেখা গেছে বিবাহ বন্ধনে বাঁধা পড়েছে বিক্রম আর অনামিকা। এবার ঠিক তারপরেই সমস্যা দেখা দিয়েছে অনামিকার। সে ঠিক করতে পারছে না স্বামীকে কী নামে ডাকবে। আগে সে বিক্রমকছ মিঃ দস্তিদার বলে ডাকছিল কিন্তু তার শাশুড়ি তাকে বলে যে বিয়ের পরে আবার মিঃ দস্তিদার কে ডাকে?
হঠাৎ করে স্বামীকে দাদা বলে ফেলে অনামিকা অর্থাৎ অভিনেত্রী রুকমা রায়। আর ঠিক সেই সময় জল পান করতে গিয়ে এই ডাক শুনে বিষম খায় তার স্বামী বিক্রম ওরফে রাহুল অরুণোদয় ব্যানার্জি। এই অংশই এখন হুহু করে ভাইরাল হয়েছে। সকলেই বলছে নিজের স্বামীকে দাদা বলে ডাকা নাকি “টুরু লাভ”- এর প্রমাণ। দর্শকরা বেশ মজা নিয়েছে এর। লালকুঠির ভক্তরা বলছেন যদি পিহু নিজের স্বামীকে টুবাইদা বলতে পারে তাহলে অনামিকা বিক্রমদা বলে তো কোনো ভুল করেনি।