Neem Phooler Madhu Today Episode: বর্তমানে বেঙ্গল টপার জি বাংলার (Zee Bangla) নিম ফুলের মধু (Neem Phooler Madhu)। দিনে দিনে আরও কাছাকাছি আসতে পর্ণা আর সৃজন। তবে তারই মাঝে ধারাবাহিকেও আসছে একের পর এক নতুন নতুন চমক। ধারাবাহিকের নতুন ট্র্যাক আসার পর থেকেই ফুলকিকে হারিয়ে ফের বেঙ্গল টপারের খেতাব ছিনিয়ে নিয়েছে দত্ত বাড়ি। তবে তারই মাঝে ধারাবাহিকে এসেছে বিরাট পরিবর্তন। বর্ষার পর এবার বিপদে বিবাই।
চলছে যমে মানুষে টানাটানি। সম্প্রতি ধারাবাহিকে দেখা গেছে বুবাই আর অভিজিৎ রাস্তা দিয়ে আসার সময় তাদের সাইকেলে সজোরে ধাক্কা মারে আহিরের গাড়ি। ছিটকে গিয়ে রাস্তায় পরে যায় বুবাই আর অভিজিৎ। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় অভিজিতের। তড়িঘড়ি অভিজিৎ আর বুবাইকে হাসপাতালে নিয়ে যায় ট্রাফিক পুলিশরা। গ্রেফতার হয় আহির। কিন্তু শেষ মুহূর্তে আহিরকে বাঁচিয়ে দেয় ঈশা আর তার স্বামী মন্ত্রী সুকুমার হালদার।
নিম ফুলের মধু আজকের পর্ব ৭ জুলাই (Neem Phooler Madhu Today Episode 7 July)
ইতিমধ্যেই ধারাবাহিকে দেখা গেছে থানায় ঢুকে সমস্ত প্রমাণ জ্বালিয়ে দেয় ঈশা। এমনকি ছুটিতে পাঠিয়ে দেওয়া হয় কর্মরত অফিসারকেও। এরপরই থানায় এসে উপস্থিত হয় পর্ণা, সৃজন আর চয়ন। এফআইআর দেখে চমকে যায় তারা। যেখানে স্পষ্ট লেখা করেছে অজ্ঞাত গাড়ির কথা। এরপরই পুলিশের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করে চয়ন আর পর্ণা। কিন্তু পুলিশ যে কেসটা নিয়ে বিন্দুমাত্রও আগ্রহী নন সেকথা প্রথমের বুঝে যায় দত্ত বাড়ির মেজ বউ পর্ণা।
আরো পড়ুন: অনুরাগে চমকে দেওয়া নতুন ট্র্যাক! গল্পে এবার আসছে দীপার চার নম্বর সতীন!
থানায় থেকে বেরিয়ে এসে সমস্ত তদন্ত করার সিদ্ধান্ত নেন তারা। প্ল্যান অনুযায়ী ঘটনাস্থলে গিয়ে সিসিটিভি ফুটেজ দেখার চেষ্টা করে পর্ণা আর চয়ন। কিন্তু প্রমাণ পর্ণাদের হাতে আসার আগেই সমস্ত সিসিটিভি ফুটেজ জ্বালিয়ে দেওয়ার কথা বলে পুলিশ অফিসার। অনেক চেষ্টা করেও প্রমাণ পায়নি পর্ণা। এমনকি ট্রাফিক পুলিশরাও পর্ণাদের সাহায্য বারণ করে দেন।
আহিরকে ধরার জন্য নতুন ফন্দি বের করল পর্ণা
ওদিকে দেখা যায় পোস্টমোর্ডাম রিপোর্ট হাতে পেয়ে পুলিশকে দেখান ডাক্তারবাবু। কিন্তু ডাক্তারের চোখের সামনেই অফিসার জ্বালিয়ে দেন পোস্টমোর্ডাম রিপোর্ট। পর্ণাও স্পষ্ট বুঝতে পারে কেউ বা কারা তাদের এই কেসের ব্যাপারে জানতে বাধা দিচ্ছে। এদিকে দেখা যায় সুরভীদি কথা বলতে থাকেন এই কেসের ব্যাপারে। কিন্তু প্রমাণ করার মতো কোন লিড পাচ্ছেন না উনি। তখনই পর্ণা এসে জানায় এই স্টোরিটা কভার করার জন্য তার কাছে একটা অ্যাঙ্গেল রয়েছে। তবে কি এবার পর্ণা বের করতে পারবে সত্যিটা? সেকথা বলবে সময়।
আজও বাবার কথা মনে করে ছেলে ওশ! কিন্তু কাঞ্চনের দাবি, শুধুমাত্র কন্যা সন্তানের বাবা সে! “আমি স্যাক্রিফাইস করি, কম্প্রোমাইজ না!” “বোধ না তৈরি হলে মানুষ হওয়া যায় না”— বাবার স্মৃতি ভুলিয়ে, ছেলেকে কীভাবে বড় করছেন জানালেন পিঙ্কি!