তাঁকে দেখা গিয়েছে বহু জায়গায়, বহু ধারাবাহিকে নানা চরিত্রে। কিন্তু কিছুতেই পাওয়া যায়নি আর টাপুর টুপুরের (Tapur Tupur) পায়েল হয়ে। এইটুকু বললেই সিরিয়াল প্রেমীদের মনে পড়ে যায় কার কথা হচ্ছে। কথা হচ্ছে অভিনেত্রী মাফিন চক্রবর্তীর (Mafin Chakraborty)। স্টার জলসার (Star Jalsha) জনপ্রিয় ধারাবাহিক “টাপুর টুপুর”- এ সন্দীপ্তা সেনের ননদের ভূমিকায় অভিনয় করতেন পায়েল।
নেগেটিভ চরিত্র হওয়ার পরেও দর্শকদের বেশ প্রিয় হয়ে উঠেছিল এই চরিত্রটি। যদিও পরবর্তীকলে গল্পের প্লট পাল্টে যায়। তবে সময়ের এই চরিত্রের মাধ্যমে নিজের ঘরের মেয়ে উঠেছিলেন অভিনেত্রী। যেমন চরিত্রের জন্য তেমনই অভিনয়ের জন্য অত্যন্ত প্রশংসা কুড়িয়ে নিয়েছিলেন অভিনেত্রী। কিন্তু তারপর তিনি কোথায়? কোথায় বিখ্যাত অভিনেত্রী মাফিন চক্রবর্তী?
আসলে তাঁকে এরপর আরও বহু ধারাবাহিকেই দেখা গিয়েছে। কিন্তু কোনওটাই পায়েলের মতো সফল ও বড় চরিত্র নয়। বরং একের পর এক ধারাবাহিকে পার্শ্ব চরিত্রে দেখা দিয়েছে। সেই লিস্ট কিন্তু বেশ লম্বা। “বেদের মেয়ে জ্যোৎস্না”, “নিশির ডাক”, “গোয়েন্দা গিন্নি” এর মতো একের পর এক ধারাবাহিকে দেখা গিয়েছে তাঁকে।
এমনকী কালার্স বাংলার “বসন্তবিলাস মেস বাড়ি” ধারাবাহিকেও তাঁকে দেখা গিয়েছে। কিন্তু কিছুতেই কোনও বড় বা দর্শকদের মনে থেকে যাওয়ার মতো চরিত্র পাচ্ছেন না অভিনেত্রী। আসলে মিডিয়া জগতের এটি অত্যন্ত কঠিন সত্য। এখানে ধ্রুবক বলে কিছু নেই। বরং বড্ড বেশি বহমানতা এই লাইনে।
কত নতুন মুখ আসে, আর সেই নতুন মুখের ভিড়ে ধীরে ধীরে হারিয়ে যায় পুরোনো মুখগুলো। কিন্তু বর্তমানে কী করছেন অভিনেত্রী? তাঁর একটি নাচের স্কুল রয়েছে। সেখানেই তিনি নাচ সেখান। আর ধারাবাহিকে পার্শ্ব চরিত্র হিসেবে কাজ তো করেনই। শিল্পের মধ্যেই রয়েছেন, কিন্তু দর্শকদের যেন নিজের সবটা উজাড় করে দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন না। তাই দর্শকরাও বেশ অপেক্ষায় আছে, টাপুর টুপুরের একটা ধাকামাদার কামব্যাকের। শুধু অপেক্ষা, আদৌ কি সেটা হবে?
“এত বৌদি বৌদি করছেন কেন?”—অনুরাগীর প্রশ্নে ক্ষেপে গেলেন সায়ক চক্রবর্তী!সুস্মিতা-সব্যসাচীর সম্পর্ক ভাঙনের গুঞ্জনে কী সিলমোহর দিলেন অভিনেতা? স্টার্ট আপ ঘিরেই কি অশান্তি? সায়কের মন্তব্যে জল্পনা তুঙ্গে!