চিত্রার ষ’ড়যন্ত্র ভন্ডুল! মৃ’ত্যুর হাত থেকে কথা ও সঞ্চিতাকে বাঁচিয়ে উচিৎ শিক্ষা দিল অগ্নি
স্টার জলসার (Star Jalsha) তুমুল জনপ্রিয় ধারাবাহিক কথা (Kothha)। এই ধারাবাহিকের কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনেত্রী সুস্মিতা দে (Sushmita Dey) এবং অভিনেতা সাহেব ভট্টাচার্য (Saheb Bhattacharya) রীতিমতো কামাল করছেন। ধারাবাহিকের টিআরপি চড়ছে। এমনকি বেঙ্গল টাপারের আসন দখল করছে ‘কথা’। এরই মধ্যে ধারাবাহিকের গল্পে আসছে বিরাট চমক। নতুন পর্বে জমে উঠেছে ‘কথা’ ধারাবাহিকের গল্প।
‘কথা’ আজকের পর্ব ৩১শে অক্টোবর | Kothha Today Episode 31th October
ধারাবাহিকের গত পর্বে দেখা যায়, সঞ্চিতা এবং কথাকে মারতে ভয়ংকর ষড়যন্ত্র করেছে চিত্রা। আসলে সঞ্চিতা ফিরে আসার পর থেকেই মাথা গুলিয়ে গিয়েছে চিত্রার। জুনিকে নিজের ছেলের বউ হিসেবে মানতে পারেনি চিত্রা। আগের থেকেই
কথার ওপর প্রচন্ড রাগ ছিল চিত্রার। কিন্তু এবার কথা একের পর এক কামাল করছে। এই কথাকে থামানোর জন্য জোরদার ষড়যন্ত্র করল চিত্রা।
সঞ্চিতা ফিরে আসার পর মনে মনে ভয় রয়েছে চিত্রা। তাই বিজয়া দশমীর দিন চিত্রা আর সঞ্চিতা কে সরিয়ে দেওয়ার জন্য গাড়ির ব্রেকের তার কেটে দেয় চিত্রা। সবাই যখন আনন্দ করে ঢাকের তালে নাচতে থাকে, তখন অগ্নি বলে এবার মায়ের বিসর্জনের পালা। মাকে নিয়ে এগোতে হবে। যখন দেবীর বিসর্জনের জন্য প্রস্তুতি পর্ব শেষে দেবীকে নিয়ে বিসর্জনের পথে রওনা দেওয়া হয়েছে ঠিক তখনই ব্রেকফেল করে এগিয়ে আসে একটা বিরাট গাড়ি।
আর সেই গাড়ি কথা আর সঞ্চিতাকে মেরে ফেলত যদি না অগ্নি গিয়ে সঠিক সময়ে গাড়ি আটকানোর চেষ্টা করতো। ধারাবাহিকে দেখা যায়, অগ্নি ওই গাড়িটা আটকে দিয়েছে ঠিকই কিন্তু জানতে পেরে গিয়েছে গাড়ির ব্রেকের তারটা কাটা ছিল। তবে কথা আর সঞ্চিতা প্রাণে বেঁচে যায়। কিন্তু মিহির বুঝতে পারে এই সবকিছুর পিছনে রয়েছে চিত্রা। আর এ কথা মনে করে প্রচন্ড চিন্তিত হয়ে পড়ে মিহির।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশী নায়িকা পরীমনির জীবনে এবার ছেলেকে নিয়ে বিরাট বড় দুঃ’সংবাদ! দুর্ঘ’টনার কবলে ছোট্ট রাজ্য
এবার দেখা যাচ্ছে, সঞ্চিতাকে নিয়ে আবার সন্দেহ প্রকাশ করছে চিত্রা। অগ্নি মেজমাকে থামিয়ে দেয়। কিন্তু কথা বুঝতে পেরেছে এবার একটা সঠিক প্রমাণ দরকার। কথা চুপচাপ ভাবতে থাকে। অগ্নি এসে কথাকে জিজ্ঞাসা করে, কথা কি এত ভাবছে। তখন কথা বলে, প্রান্তিক বাবুর বাড়িতে সঞ্চিতাকে পেয়েছিল কথা। তাই প্রান্তিক বাবুর বাবা জানবেন আসল সত্যিটা। অগ্নি তখন ঠিক করে, সে প্রান্তিক বাবুর বাড়ি যাবে। আর সেখান থেকেই সমস্ত প্রমাণ জোগাড় করে আনবে।