শুরু হল স্টার জলসার নতুন ধারাবাহিক ‘তুঁতে’। থাকছেন দ্বীপাণ্বিতা রক্ষিত। এই ‘তুঁতে’তেই হোমডেলিভারি, হেঁশেল ছেড়ে কাপড় বুনতে শুরু করেছেন ‘খুকুমনি’। নতুন রূপে ফিরলেন ‘খুকুমণি’। এতদিন রান্নায় তাঁর হাতের জাদুতে মজেছিল দর্শক। এবার তাঁর শিল্পী হাতের ছোঁয়ায় তৈরি হবে রঙবেরঙের নানা শাড়ি, ডিজাইনার জামা কাপড়।
অনেক আগেই প্রোমো এসে গিয়েছে ‘তুঁতে’ ধারাবাহিকের। দ্বীপাণ্বিতার সঙ্গে নায়কের চরিত্রে রয়েছেন ‘খেলাঘর’এর শাণ্টু অর্থাৎ সৈয়দ আরেফিন। ‘তুঁতে’র মাধ্যমে এবার নতুন জুটি পেতে চলেছেন দর্শক। প্রোমোতে দেখা গিয়েছিল, গ্রামের মেয়ে তুঁতের স্বপ্ন নামী ফ্য়াশন ডিজাইনার হওয়ার। আর তারজন্যই সে শহরে আসবে।
গ্রামের সবাই বলে তার হাতে জাদু রয়েছে, পুরোনো শাড়ি কেটে নিমেষে পোশাক বানিয়ে তাক লাগিয়ে দেয় তুঁতে। টাকার লোভে সৎ মা তুঁতেকে শহরে পাঠিয়ে দেয়। তুঁতে আসে নামী ডিজাইনারের বাড়ি লাহিড়ি ম্যানসনে। গ্রামের মেয়ের ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়ার স্বপ্নের কথা শুনে সকলে যখন তুঁতেকে উপহাস করে, তখন পাশে এসে দাঁড়ায় নায়ক সৈয়দ আরেফিন।
তুঁতের প্রথম পর্বে রাস্তায় ধাক্কা লাগে নায়ক-নায়িকার। তারপরই লাহিড়ি ম্যানসনের পুজোতে হাজির হল তুঁতে। তুঁতের গ্রামেই রয়েছে নায়কের আদি মামাবাড়ি। সেখানে জগদ্ধাত্রী পুজো হওয়াতে নায়কের গোটা পরিবার সেখানে উপস্থিত হয়। সেই পুজোতে মাকে গ্রামের শিল্পীর হাতের তৈরী শাড়ি পোড়ানো হয়। এবার তুঁতের তৈরী শাড়ি এল লাহিড়ি ম্যানসনে। সেই শাড়ির ডিজাইন দেখে লাহিড়ি ম্যানসনের সকলে অবাক হয়ে যায়।
যদিও তুঁতে জানে না, লাহিড়ি ম্যানসনের আসল মালিক কে? মেলায় বিক্রি করতে দেখে রঙ্গন তুঁতেকে বলে, এই ড্রেস লাহিড়ি ম্যানসনের জন্য না বানিয়ে এখানে বানানো হচ্ছে কেন? তুঁতে উত্তর দেয়, লাহিড়ি ম্যানসনের মালিক যে টাকা দেয়, তাতে তাদের পেট চলে না। এবার খোদ মালিক রঙ্গনকেই কর্মচারী ভেবে মেলায় জামা বিক্রেতার কাজে লাগিয়ে দেয় তুঁতে। এবার কি হবে তুঁতের? উক্ত প্রোমোর ট্যাগ লাইন, ‘রাগ করোনা লক্ষীটি’।