সম্প্রতি স্টার জলসায় যে নতুন ধারাবাহিক ‘পঞ্চমী’ শুরু হয়েছে তার গল্প বেশ ভালই পছন্দ করছে দর্শকরা। এই গল্পে কিছুদিন আগেই দেখা গেছে নায়িকা পঞ্চমী তার নিজের আসল পরিচয় জানতে পেরেছে। পূর্ণিমার আলো যেই তার গায়ে পড়েছে অমনি সে একজন ইচ্ছাধারী নাগিন সেটা প্রকাশ পেয়েছে।
কিন্তু পঞ্চমী এখনো জানতে পারিনি যে তার মায়ের খুনি কে? এবার সেটা হয়তো জানার সময় চলে এসেছে। প্রসঙ্গত আসন্ন পর্বে দেখা যাবে কিঞ্জলদের বাড়িতে গুরুদেব থাকতে আসবে। তখন কিঞ্চলের বাবা গুরুদেব কে প্রশ্ন করে যে গুরুদেব আপনাকে এতদিন আমরা সকলে বলেছি কিন্তু আপনি একবারের জন্যও আসেননি তাহলে আজকে নিজে থেকে এলেন।
তখন গুরুদেব মনে মনে ভাবে যে ওই পঞ্চমী যেমন কিঞ্জলের প্রাণ বাঁচাতে পারবে তেমন আমারও। তাই এখন থেকে পঞ্চমীকে আমি নিজের কাছাকাছি রাখবো। আর তখন গুরুদেব কিঞ্জলের বাবার সামনে মুখ ফসকে বলে ফেলে যে আমি কি এমনি এসছি! নিজের প্রাণ বাঁচাতে এসেছি। তারপরেই সে কথা ঘুরিয়ে বলে পঞ্চমী কোথায়? আমার সব সেবার আয়োজন পঞ্চমী করবে।
আর এই কথা শুনে কিঞ্জলের মা কষ্ট পায় তার কারণ এতদিন ধরে তার মা’ই গুরুদেবের সব সেবা করে আসছিল। তারপরে গুরুদেব স্নান করতে বাথরুমে যায় আর উল্টো দিকে পঞ্চমীর কানে কানে নাগ মাতারা বলতে থাকে যে এবার তোর মায়ের আর এক খুনিকে দেখার সময় চলে এসেছে। আর পঞ্চমী যেই সাপ দেখতে পায় অমনি ওপর থেকে নিচে ছুটে সাপ সাপ বলে চলে আসে।
আর সাপের কথা শুনে গুরুদেব ভয় পেয়ে যায় এবং খালি গায়ে বাইরে বের হয়। তখন পঞ্চমী দেখতে পায় গুরুদেবের বুকের কাছে একটা লাল জরুল। পঞ্চমীর মনে পরে তার বাবা ফোনে বলেছিল যে তার মাকে যারা খুন করেছে তাদের একজনের গলায় শঙ্খের হাড় এবং বুকে লাল জরুল আছে। এবার দেখার পালা পঞ্চমী কি তার মায়ের আসল খুনিদের বের করে শাস্তি দিতে পারে?
“আমার হাত দেখে কি মনে হচ্ছে, আমি কি কাপড় কাচার জন্যই জন্মেছি? ডু ইউ থিঙ্ক সো!”— ঐন্দ্রিলার দাম্ভিক মন্তব্যে সমাজ মাধ্যমে তোলপাড়! ‘কেন, কাপড় কাচা কি খারাপ জিনিস? বরং না পারাটাই লজ্জার!’ ‘এত অহংকার ভালো না, হঠাৎ পরিস্থিতি বদলে গেলে কি হবে জানেন?’— নেটপাড়ার কটাক্ষ!