শুভ-আদির মিলনে বাধা দিল মোহনা! অযাচিত ঘটনায় সন্দেহ বাড়াচ্ছে শুভর মনে! তবে কি এবার আসল কালপ্রিটকে ধরতে পারবে শুভলক্ষ্মী?

আজ রায় পরিবারে যা অশান্তি হচ্ছে কিংবা শুভ মোহনার মধ্যে যে লড়াই শুরু হয়েছে তা নিশ্চই কারোর কলকাঠি নাড়াতে এমনটা হচ্ছে। স্টার জলসা গৃহপ্রবেশ ধারাবাহি কে আজকের পর্বে দেখা যাবে, রাতের বেলায় শুভ আদি তাঁরা নিজেদের মতন করে যতই সময় কাটানোর চেষ্টা করছে না কেন বারংবার মোহনা তাঁদের কোনো না কোনো কারণে বিরক্ত করছে।

একবার, জলের বোতল নিয়ে, একবার ঘরে নানান আওয়াজ হচ্ছে এইসব নিয়ে আবার কখনো সে ঘুমোতে পারছে না এই নানান অজুহাতে আদিদের ঘরের দরজার কড়া নাড়ছে। মোহনার এই বাজে অজুহাত বুঝতে পেরে শেষমেষ শুভ নিজেই গেল তার সঙ্গে রাতে ঘুমাবে বলে।

কিন্তু, এদিকে মোহনা মনে মনে ভাবছি আগে আয়ানের সঙ্গে কথা বলা বা দেখা করার জন্য এত বাহানা তৈরী করতে হত না। কিন্তু, এখন পরিস্থিতি অন্যরকম। সে কি কোনদিনওয়ান কি নিজের মত করে নিজের কাছে পাবে না? এটাই ভাবছে মোহনা। এর কিছুক্ষণ পর মোহনা বিছানায় ঘুরে দেখে শুভ তখনও জেগে রয়েছে। এরপর, রাত গভীর হতে শুভ ঘুমিয়ে পরে।

Grihoprobesh, Star Jalsha, Bengali serial, shubhlakshmi, subha-adrit, Mohona, Sushmit Mukherjee, Ushasi Ray, Kaushambi Chakraborty, New episode, Grihoprobesh New episode, bad graphics, poor editing, New York scene, viewers troll, serial criticism, unrealistic visuals, গৃহপ্রবেশ, স্টার জলসা, বাংলা সিরিয়াল, শুভলক্ষ্মী, শুভ-আদৃত, মোহনা, সুস্মিত মুখার্জি, উষসী রায়, কৌশাম্বী চক্রবর্তী, নতুন পর্ব, খারাপ গ্রাফিক্স, বাজে এডিটিং, নিউইয়র্ক দৃশ্য, দর্শকদের ট্রোল, ধারাবাহিক সমালোচনা, হাসির খোরাক, গৃহপ্রবেশ নতুন পর্ব

পরদিন, সকাল হতেই শুভ দেখে তার পাশে মোহনা নেই। সন্দেহ হতেই সে দৌড়ে আদির কাছে যায় দেখার জন্য যে এখানে মোহনা আছে কিনা? এরপর, নীচে নেমে দেখে মোহনা নিজে হাতে সবার জন্য চা, স্মুদি, কফি করে দিচ্ছে। এমন সময়, মোহনা বলে হসপিটালে কাজ করার সময় সে সারারাত জেগে থাকার অভ্যাস আছে। তাই, সে সকাল সকাল সবার জন্য ঘুম থেকে উঠে এইসব বানিয়েছে।

আরও পড়ুনঃ জলসায় বাচ্চা করে নিলেই টার্গেট হাসিল! মিশকা স্পা’র্ম চোর! মোহনা তো সন্তানের মা হতে ‘রাত উপহার’ দিল আদৃতকে! কোথায় গিয়ে নেমেছে ধারাবাহিকের মান ‘রাতপ্রবেশ’ দেখে কটাক্ষ নেটিজেনদের

এরপর, আকাশ-শুভ মোহনার পায়ের ব্যথার কথা ভেবে তাঁকে ডাক্তার দেখাতে বলে কিন্তু সে ডাক্তার দেখাতে নারাজ। এমন সময় সেবন্তী বলে মোহনা আরেকদিন থেকে গেলে কোন অসুবিধা নেই। আর, এরপরেই আচমকা বাড়িতে চলে আসে আকাশ। এসে বলে সে মোহনাকে বাড়িতে নিয়ে যাবে। এরপর, আকাশ তাঁকে জোর জোরেই বাড়ি নিয়ে যায়। কিন্তু, তার আগে মোহনা যখন ঘরে তৈরি হতে গেছে সেই সময় আকাশ এবং মোহনা একসঙ্গে তার জন্মদিনে পাওয়া উপহারগুলো নিয়ে কথা বলছে। এমন কাজ কে করতে পারে বলে দুজনে আলোচনা করছে। এমন সময় শুভর থেকে পাওয়া মোহনার এই মেসেজের কোথাও মনে করছে শুভ লক্ষী।

কিন্তু অন্যদিকে, আকাশ এবং শুভ কথা বলছে বলে বেশ মনোক্ষুন্ন হয় সেবন্তী। এরপর, মোহনাকে নিয়ে বাড়ি পৌঁছানো মাত্রই আকাশ তাকে প্রচন্ডভাবে বকাবকি করতে থাকে এবং বোঝাতে থাকে সে কোনমতেই কোনদিন আর আয়ানকে নিজের কাছে ফিরে পাবে না। কারণ, সে একজন বিবাহিত সে কারোর বাবা কারোর স্বামী।