ডোনা ডাক্তারের ক্লিনিকে গিয়ে জানতে পারলো মোহনার বাচ্চার বাবা হতে চলেছে আদৃত। স্টার জলসা আজকের পর্বে দেখা যাবে, স্টোরে কাজ করতে করতে বারবার অন্যমনস্ক হয়ে যাচ্ছে আদি। এই কথাটা বুঝতে পেরেও আকাশ তাঁকে কিছু বলে না। এদিকে, ডাক্তারের ক্লিনিক থেকেই মোহনা আয়ানকে ভয়েস মেসেজ করে কথা বলে।
অন্যদিকে, দেখা যায় বাড়িতে কাজ করতে গিয়ে শুভও অন্যমনস্ক হয়ে যাচ্ছে। এমন সময়, ঠাম্মি তাঁকে আবার দাম্পত্য জীবন নিয়ে কিছুটা বোঝালে শুভ বুঝতে পারে। এরপর, ঠাম্মি তাঁকে বলে আজ সন্ধ্যেবেলা দাদুর এক বন্ধুর বাড়ি গিয়ে পার্সেল আনতে হবে আর সেটা শুভ-আদিকেই যেতে হবে।
এরপর, ওদিকে দেখা যায় আকাশ স্টোর থেকে চলে যাওয়ার পরেই আদি মোহনাকে নিয়ে ভাবতে থাকে। আদি ভাবে, আজ সন্ধ্যেবেলা সাতটার সময় মোহন এর সঙ্গে দেখা করে সমস্তটা আলোচনা করতে হবে। এরপর, আদি বাড়িতে ফিরে এলে শুভ তাঁকে প্রশ্ন করতে থাকে। কিন্তু তারপরেই শুভ আবার বলে আজ তাঁদের বেরোতে হবে।
এই শুনে আদি তাকে বলে আজ সন্ধ্যেবেলা তারও একটা গুরুত্বপূর্ণ মিটিং রয়েছে সন্ধে সাতটার সময়। এরপর, শুভ তাকে অত্যাধিক কাজ করতে বারণ করে। এদিকে, দেখা যায় মোহনা বাড়িতে ফিরে আবার তৈরী হচ্ছে আয়ানের সঙ্গে দেখা করবে বলে। মোহনার এই বাড়াবাড়ি দেখেও সুনন্দা তাঁকে কিছুই বলে না।
এরপর, সন্ধ্যে হওয়াতে শুভ তৈরী হয়ে বেরোনোর সময় তোলা সঙ্গে ধাক্কা লেগে যাচ্ছিল তার। এমন সময়, কটা কথা থাম্মি ডোনাকে বলায় সে বেশ মনক্ষুন্ন হয়। এরপর, শুভ এবং ডোনার পথ যেহেতু একই দিকে তাই তারা একসঙ্গে বেরিয়ে চলে যায়। এরপর, আদি বেরোনোর সময় দাদু তাঁকে ডেকে কটা কথা বলে। দাদুর মতে, এই সময় তাঁর শুভকে একটু সময় দেওয়া উচিত। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে আদির কাছে পরিবারের থেকে বেশি কাজ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
আর পড়ুনঃ “একে অপরের মুখও দেখতাম না, ওরই বেশী দোষ ছিল,” “একসঙ্গে দুটো ছবি করেছিলাম খুব কষ্ট করে”— দেবশ্রী প্রসঙ্গে পুরনো ক্ষত খুললেন শতাব্দী! দেবশ্রীর দিকেই তিক্ততার অভিযোগ শতাব্দীর!
এরপর, শুভ-ডোনা পৌঁছে গিয়েছে ডাক্তারের ক্লিনিকে। এমন সময়, শুভর দেরী হওয়াতে সে ডোনাকে বলে বেরিয়ে যায়। আর, সেই সময়তেই ওই ক্লিনিকেই মোহনা আদি আসে কিন্তু, কেউই কাউকে দেখতে পায় না। এদিকে, ডোনা ডাক্তারের চেম্বারে ঢোকার সময় বাইরে থেকে শুনতে পায় মোহনা-আদির গলা। ডোনার বাইরে থেকে সন্দেহ হয় কান পেতে শুনতে পায় আদি মোহনার সন্তানের বাবা হতে চলেছে। অবাক হয়ে যায় ডোলা আর বলে এত বড় কথা দাদাভাই বাড়ির সবার থেকে কেন লুকিয়ে রেখেছে?






“তোর বু’কগুলো আমায় খুলে দে না, লাগিয়ে নিই!”— মীরের অপমানজনক মন্তব্যে সেদিন রুখে দাঁড়িয়েছিলেন স্বরলিপি চট্টোপাধ্যায়! নিজের আত্মসম্মান রক্ষায় মুখ খুললেও জুটেছিল বিদ্রুপ! এতদিন বাদে সবটা খোলসা করলেন তিনি!