ধারাবাহিকের দুনিয়ায় সফল হলেও বাবার ইচ্ছে পূরণে ব্যর্থ গীতা ওরফে ‘হিয়া মুখার্জি!’ আক্ষেপ রয়েছে অভিনেত্রীর

বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে টেলিভিশনের (Television ) দুনিয়ায় ধারাবাহিকের আয়ু কমে দাঁড়িয়েছে ৭-৮ মাস। যদিও আগে এক একটি ধারাবাহিক তিন-চার বছর চলত কিন্তু এখন সেইসব অতীত। এখন যদি কোন‌ও ধারাবাহিক এক বছর চলে তাহলেই বিরাট বিষয়। এমনকি ৩-৪ মাসে ধারাবাহিক বন্ধের উদাহরণ‌ও রয়েছে।

তবে সাম্প্রতিক সময়ে দাঁড়িয়ে বাংলা টেলিভিশনের পর্দায় নতুন শুরু হওয়া ধারাবাহিকগুলি কিন্তু দারুণ ফল করছে। সাম্প্রতিক সময়ে জলসার পর্দায় শুরু হয়েছে ধারাবাহিক গীতা এলএলবি। অল্প সময়েই ভালো জনপ্রিয়তা পেয়েছে এই ধারাবাহিকটি। টিআরপিতেও ভালোই ফল করছে এই ধারাবাহিকটি।

এই ধারাবাহিকের মধ্যে দিয়েই টেলিভিশনের পর্দায় ফিরেছেন অভিনেত্রী হিয়া মুখার্জি। ধারাবাহিকে উকিল গীতার মুখ চলে কোর্টে আর হাত চলে বাইরে। পর্দায় দাপুটে উকিল কিন্তু বাস্তব জীবনে বেশ শান্ত স্বভাবের। এই অভিনেত্রী নিজের কেরিয়ারের শুরুটা করেছিলেন মডেলিং দিয়ে। এরপর সান বাংলার ‘নয়নতারা’ ধারাবাহিকে কাজ করেন।

পরিবারে রয়েছে পড়াশোনার চল। বাবা গবেষক। দাদু ছিলেন স্বাধীনতা সংগ্রামী। বাবা চেয়েছিলেন মেয়ে পড়াশোনা করে জীবনে প্রতিষ্ঠিত হোক। কিন্তু মেয়ের স্বপ্ন ছিল আলাদা। আর তাই প্রাথমিকভাবে মেয়ের ইচ্ছেতে সম্মতি ছিলনা বাবার। তবে সাপোর্ট করেছিলেন মা।

তবে মেয়ের সাফল্যে এখন খুশি বাবা। সম্প্রতি একটি ইউটিউব চ্যানেলের সাক্ষাৎকারে এই তথ্য ফাঁস করেন হিয়া। তবে বাবা মুখে না বললেও মনে মনে মেয়ের অভিনয় উপভোগ করেন তার বাবা বলে জানিয়েছেন অভিনেত্রী।

You cannot copy content of this page