Balijhor: দুই নৌকায় পা দিয়েছে ঝোরা! স্রোতকে হাতে রাখতে আই লাভ ইউ বলছে আবার মহার্ঘ্যকে অন্য মেয়ের সাথে দেখলেও জ্বলছে! “সাংঘাতিক মেয়ে রে বাবা”, অবাক দর্শক
অল্পদিনের মধ্যেই বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে তারকা তৃণা সাহা ও কৌশিক রায়-এর ধারাবাহিক ‘বালিঝড়’। প্রথমদিন থেকে ধারাবাহিকে মহার্ঘ্যর চরিত্র অর্থাৎ কৌশিক রায় দর্শকদের কাছে সবচেয়ে প্রিয়। কারণ ধারাবাহিকে মহার্ঘ্য খুবই ভালো মনের মানুষের পরিচয় দিয়েছেন।
পাশাপাশি মেয়েদেরকে যে নজরে সে দেখে, তার ব্যবহার দর্শকদের মন জয় করেছে। খড়কুটোর পর একই সঙ্গে এই জুটিকে আবার দেখা গেল এই ধারাবাহিকে। যদিও এখনও জানা যায়নি, ধারাবাহিকের আসল নায়ক কে? কারণ এদের দুজনের সাথে লিড রোলে আরও একজন অভিনয় করছেন, যিনি হলেন ঝোরার প্রেমিক ইন্দ্রাশিস রায়।
স্রোতের চরিত্রে অভিনয় করছেন তিনি। এরআগে ‘ধূলোকণা’ সিরিয়ালে লালনের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন ইন্দ্রাশিস রায়। প্রমো দেখে বোঝা যায় ধারাবাহিকটি রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে তৈরি। নায়িকা তৃণা সাহা অর্থাৎ ঝোরা ভালোবাসে ইন্দ্রাশিস রায় অর্থাৎ স্রোতকে। এদিকে ঝোরার বাবা নিজের সহযোগী অর্থাৎ মহার্ঘ্যর সঙ্গে ঝোরার বিয়ে দিয়েছেন।
বাবার কথায় বিয়ে করলেও মহার্ঘ্যকে স্বামী বলে মানে না ঝোরা। একবছরের মধ্যে সে মহার্ঘ্যকে ডিভোর্স দিয়ে স্রোতকে বিয়ে করবে। আর তাই সে মহার্ঘ্যর সামনেই স্রোতের সাথে কথা বলে, এমনকি ভালোবাসার কথাও জানায়। পাশাপাশি মহার্ঘ্যও ঝোরাকে কথা দেয় যে সে খুব শীঘ্রই ঝোরাকে ডিভোর্স দিয়েদেবে।
ঝোরা মহার্ঘ্যর সাথে অনেক বাজে ব্যবহার করলেও মহার্ঘ্য সর্বদা ঝোরাকে সম্মান দেন। আর তার এই ব্যবহার মন কেড়েছে দর্শকদের। অন্যদিকে মহার্ঘ্যর প্রতি ঝোরার এরূপ ব্যবহারে অসন্তুষ্ট দর্শক। এক দর্শক একটি পোস্টে লেখেন, “ঝোরা ফোনে স্রোত কে ভালোবাসি বলবে আবার কমলিকার ব্যাপারে খুটিনাটি জিজ্ঞেস করে মনে মনে রাগেতে ফুসবে। কি সাংঘাতিক মেয়ে রে বাবা,,না স্রোত কে ছাড়বে আর না মহার্ঘকে”।