কখনও তাঁর গলায় শোনা গিয়েছে ‘ওহ লাভলি’ গান তো আবার কখনও তাঁর মুখে শোনা গিয়েছে সিনেমার ডায়লগ। গেয়েছেন রবীন্দ্রসঙ্গীতও। তিনি একপেশে নেতা-বিধায়ক-গায়ক আর এখনও তো নায়কও বটে। দলে তিনি ‘কালারফুল’ বলেই পরিচিত। সোশ্যাল মিডিয়াতেও তাঁর জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। তিনি সকলের প্রিয় মদন মিত্র।
সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি লাইভ করলে হু হু করে বাড়ে লাইকের সংখ্যা। বন্যা বয়ে যায় কমেন্টের। সেই মদন মিত্রই এবার অভিষেক ঘটালেন অভিনয়ে। একদিকে যখন করোনার জেরে গোটা শহর আতঙ্কে জর্জরিত, ঠিক সেই সময়েই ছবির ডাবিং সেরে ফেললেন মদন।
নিজের চেনা দুর্দান্ত মেজাজে সিনেমার সংলাপ আওড়ে চলেছেন। হাসছেনও যেন ফিল্মি কায়দাতেই। ভালো চরিত্র পেলে তিনি মাত করে দেবেন, এ নিয়ে দৃঢ় আত্মবিশ্বাস রয়েছে তাঁর। বেশ প্রত্যয়ী সুরেই বলেন, “উত্তমকুমার ছাড়া আমি সবাইকে রিপ্লেস করতে পারি”।
মদন মিত্রের বায়োপিক তৈরি করার সিদ্ধান্তও হয়ে গিয়েছে। বিধানসভা নির্বাচনের আগে গঙ্গাবক্ষে নায়িকাদের সঙ্গে তাঁর দোল খেলা রাজ্য রাজনীতিতে ঝড় তুলেছিল। মিউজিক ভিডিওতে সকলকে চমক দিয়েছিলেন তিনি। এবার তিনি অভিনয় জীবনেও পথচলা শুরু করলেন। গতকাল, বুধবার লেক গার্ডেন্সের এক স্টুডিওতে ডাবিং করেন কামারহাটির বিধায়ক।
‘হচপচ’ নামের একটি ছবিতে নিজের নাম ভূমিকাতেই দেখা মিলবে মদন মিত্রের। অতিথি শিল্পী হিসেবে কিছুক্ষণের অ্যাপিয়ারেন্স রয়েছে তাঁর। আর এতেই বেশ খোশ মেজাজে দেখা মিলল মদন মিত্রের। এমনিতেই তাঁর গলায় সুরের ফুলঝুরি ফোটে।
রূপোলী পর্দাতেও শেষমেশ চলেই এলেন মদন। এই ছবি মুক্তি পাবে আগামী মে মাসে। তবে এর আগেই নিজের পরিচিত হাবভাবেই দেখা গেল কামারহাটির বিধায়ককে। ডাবিং করতে গিয়ে সবকিছুর মাঝেই বলে উঠলেন ওহ লাভলি। এসব দেখে মদনদার ফ্যানেরাও যেন বলে উঠছে ‘ওহ লাভলি’।






‘রবীন্দ্রনাথ আর সলিল চৌধুরীর পরেই আমি, ওই দু’জনের পর কবীর সুমন নামটাই তো স্বাভাবিক!’ কবীর সুমনের বিতর্কিত দাবি! ভিডিও ভাইরাল হতেই সমালোচনার ঝড় সমাজ মাধ্যমে, শিল্পীর বক্তব্যে আহত বাঙালির আবেগ?