Sandy Saha: “মহিষ বৌদি সেজে টুইন টাওয়ারকে গুঁতিয়ে দিলাম”! আর এদেশে নয়, মালয়েশিয়া গিয়েও “কাদা-কাদা” করে ফেললেন স্যান্ডি সাহা! হেসে কুটিকুটি নেট দুনিয়া

আমাদের বাংলায় কিন্তু এরকম একজন আছেন, যে কোনও বিতর্কেই কান দেন না। বিতর্ক আর তাঁর নামও সমর্থক বলা যেতে পারে। নিজস্ব ভঙ্গিতে লাজ – লজ্জাকে কোটি কোটি মাইল দূরে দাঁড় করিয়ে।

পূ’র্কি পপুলারিটিই হোক বা নিজের ভালো লাগা থেকেই হোক, এটাই সে। আর তাঁর নাম স্যান্ডি সাহা। বাংলার “কাদা কাদা-গাঁদা গাঁদা” ফেস মাস্কের প্রবর্তক। মাঝে মধ্যেই উদ্ভট বিষয় ঘটান। তবে এবারে এই উদ্ভট ঘটনা বাংলার মাটিতে ঘটাননি।

একেবারে বিদেশে গিয়ে। তবে খুব একটা উদ্ভট সাজে খুব একটা দেখা যায়নি। তবে বেশ ভালোই রকম সেজেছিলেন। তাও আবার ডিজনির ভিলেইন সেজে চলে গিয়েছিলেন। মাথায় ওই কালো সিং, আর কালো গাউন পরে।

এই দেশ হোক আর বিদেশ, কোনও জায়গাতেই নিজের জ্বলয়া দেখাতে বাদ দেন না স্যান্ডি। নিজের মতো করে ঠিকই সেখানে নিজের পসার জমিয়ে নেন। ভিডিওটি শুরুই করেছে স্যান্ডি নিজের ধরনের। আর তাতেও দিয়েছে আলাদা একটা চমক।

প্রথমেই শুরু করল নাচতে নাচতে, যে কল্যানির টুইন টাওয়ারে ঘুরতে এসেছেন। কিন্তু লাভারসরা বলবেন মালয়েশিয়ার সত্যিই টুইন টাওয়ারে গিয়েছেন। আবার সেখানের ভারতীয়দের সঙ্গে, কখনও আবার বিদেশিদের দেখিয়েও ভিডিওতে মহা লুটে নিয়েছেন।

তার মাঝেই যথারীতি দেখা যাচ্ছে বিদেশিদের দেখিয়েও নানা কথা বলতে। আর এই না হলে আমাদের স্যান্ডি। কোনও বিতর্কতেই তাঁর যায় আসে না। যেমন এই গেরুয়া বিতর্কেও নিজেকে জড়িয়ে নিল সে। আর একদম ক্লিন চিট নিয়ে বেরিয়ে গেল।

কিছুদিন আগেই পাঠান এর কমলা বিকিনি বিতর্ককে উস্কে দিয়ে একটি গেরুয়া রঙের প্লিট স্কার্ট ও ওপরে গেরুয়া কাপড় জড়িয়ে রাস্তার ধারে এসে কী নাচ পাঠানের থিম সং – এ। না ছিল তালের মিল, না ছিল স্টেপসে মিল। কিন্তু এই ভিডিও আসতেই তুমুল ভাইরাল।

প্রসঙ্গত উরফির অনেক আগে থেকেই স্যান্ডি এইসব শুরু করেন। হেন কিছু নেই যা দিয়ে তিনি জামা বানাননি। পান পাতা, গাঁদা ফুল, টায়ার, দড়ি, খবরের কাগজ সব কিছু দিয়েই তিনি জামা বানিয়েছেন। বাদ যায়নি তাতে ক’ন্ডমও!