Sreelekha Mitra: “ছবি মুছবো না”! শীতের দুপুরে কাকে কলা দেখালেন শ্রীলেখা? “রোজ খেতে হবে”, কী ইঙ্গিত করলো নেট দুনিয়া
লাইমলাইট জগতে রয়েছেন দীর্ঘদিন ধরে। তাই আলোচনায় কিভাবে থাকতে হয় বা নজর ঘুরিয়ে দিতে হয় নিজের দিকে সেটা ভালো মতোই জানেন এই অভিনেত্রী। যদিও এই মুহূর্তে সক্রিয়ভাবে অভিনয় জগতে তিনি নেই তবে পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছেন বহুদিন আগেই।
শিরোনাম পড়ে আশা করি নিশ্চয়ই বুঝে গেছেন কার কথা বলছি আমরা। হ্যাঁ, তিনি হলেন দ্য ওয়ান অ্যান্ড ওনলি শ্রীলেখা মিত্র। পঞ্চাশের গণ্ডি পার করা এই টলি অভিনেত্রী বরাবর সোজা সাপ্টা। কখনও অন্ত’র্বা’স টাইট হয়েছে বলে সোজা হৃতিকের কাছে নালিশ ঠুকে দেন তো কখনও রাজ্য সরকারকে নিয়ে ঠাট্টা ইয়ার্কি করতেও বিন্দুমাত্র ভাবেন না।
তবে আচমকা কি বডড ‘একলা’ হয়ে গেলেন নায়িকা? শহরের পারদ নামছে একটু একটু করে। শীতে দুপুরে যখন রোমান্টিক পরিবেশ তৈরি হয়েছে তখন সবাইকে কলা দেখালেন নায়িকা। মুখ বেজার শ্রীলেখার। ঘামেসিক্ত সারা শরীর অর্থাৎ সবে মাত্র জিম করে উঠেছেন। নো-মেক আপ লুকে এত মানুষের সামনে আসতেও বিন্দুমাত্র দ্বিধাবোধ করেননি তিনি।
ব্যাকগ্রাউন্জে বাজছে ‘কয়ামত সে কয়ামত তক’-এর জনপ্রিয় গান, ‘অকেলে হ্যায় তো ক্যয়া গম হ্যায়’! ক্যাপশনে শ্রীলেখা লেখেন- ‘দু’রকম মানে করিনি এই পোস্টটি করে। সুস্থ মস্তিষ্ক পেতে রোজ কলা খান। লৌহমানব/মানবী তৈরি হন।’ অন্য কারুর মাথায় দুষ্টুবুদ্ধি আসলেও তাতে তার কী?
এদিকে উপচে পড়ছে কমেন্ট বক্স। কেউ বলছে আমি তোমাকেই আগে দেখলাম তারপর নজরে পড়লো কলা। পরিচালক অনীক দত্ত লেখেন PG… প্রশ্ন: কলা কেন একাকী? উত্তর: কারণ সেটা এটি কলা (অকেলা- A Kela)। কেউ আবার লিখল সব ক্যালশিয়াম তো ছবির ক্যাপশনেই রয়েছে