সোনা-রুপাকে নিয়ে অর্জুনদার মুখোমুখি দীপা! সূর্যকে ভুলিয়ে দীপাকে সুখে রাখার দায়িত্ব নিচ্ছে অর্জুন? নতুন অধ্যায়ের প্রোমো

শেষ তিন সপ্তাহ ধরে টিআরপি তালিকায় ফ্লপ অনুরাগের ছোঁয়া। এবার রীতিমতো আদা জল খেয়ে উঠে পড়ে লেগেছে প্রথম হতে। সামনে এলো দুর্ধর্ষ এক প্রোমো। এবার হয়তো পাল্টে যেতে পারে দীপার জীবন।

সূর্য-দীপার বিচ্ছেদ

মিশকা এবার নিখুঁত প্ল্যান করে সূর্য এবং দীপাকে আলাদা করে দিল। আর শুধু আলাদা নয় বরাবরের মতো ডিভোর্স হয়ে গেল দুজনের। আসলে চারিপাশে সূর্য কে নিয়ে এবং তার চরিত্রকে নিয়ে যে ধরনের কথাবার্তা চলছে তার পাশাপাশি বিবাহিত বউ এবং দুই মেয়ে থাকা সত্ত্বেও এক অবিবাহিত মেয়েকে গর্ভবতী করে তার সন্তান নিয়ে বাড়িতে থাকার মতো তকমা জুটেছে তার কপালে। তাই সমাজ কি বলবে এটা ভেবে লাবণ্য সূর্যকে প্রস্তাব দেয় ডিভোর্সের।

ডিভোর্সের পর দীপা বাপের বাড়ি চলে যায় এবং সেখানে তার বাবা তাকে নতুন করে জীবন শুরু করতে বলে। বহুদিন পর বিদেশ থেকে দেশে ফিরে এসেছে ডাক্তার অর্জুন চক্রবর্তী যার হাতে মিশকার সন্তানের জন্ম হয়। সে এবার দীপাকে খুঁজছে।

নতুন প্রোমো

ডাক্তার অর্জুন চক্রবর্তী নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে দুই মেয়েকে নিয়ে সেজেগুজে নিজের পুরনো স্কুলে এলো দীপা। সেখানে সে আসতে সকলে মিলে তাকে ঘিরে ধরল এবং প্রশ্ন করল তার বর কোথায়? সূর্যের মুখ ভেসে উঠলো তার মনে এবং একটাই প্রশ্ন তার মাথায় ঘুরছে যখন সূর্য তাকে প্রশ্ন করেছিল যে আমাদের কাছে কি আর কোনও উপায় আছে দীপা? তখন সে উত্তর দিয়েছিল ঠিকই তো সব খারাপের দায় তো আমাকেই নিতে হবে। অর্জুন তার মুখোমুখি হয় এবং প্রশ্ন করে তুই ভালো আছিস তো? দীপার পছন্দ মনে রেখে তার মন ভালো করার জন্য কামরাঙ্গা মাখা নিয়ে এসেছে অর্জুন। আর সেটা দেখেই মন ভালো হয়ে গেল দীপার। এভাবেই কি অর্জুন সারা জীবনের মতো দীপাকে সুখে রাখার দায়িত্ব নিতে চলেছে?