এতদিন মিঠাইকে দেখার ধুম, আর যেই মিঠাই সামনে এল ওমনি ধারাবাহিক দেখার ধুম গায়েব? কি হল হুট্ করে? উল্লেখ্য, জি বাংলার এক জনপ্রিয় ধারাবাহিক হল ‘মিঠাই’। প্রথম থেকে এখনও পর্যন্ত দর্শকদের মন জয় করতে সক্ষম হয়েছে এই ধারাবাহিক। কিন্তু মিঠাই মারা যাওয়ার পরই দর্শকরা বেশ নীতিয়ে পড়ে। আর তারপরই মিঠাই-এর মতো দেখতে মিঠির প্রবেশ ফের মন ভালো করে দেয় সকলের।
তারপর মিঠি আর মিঠাই-সিডের ছেলে শাক্যকে নিয়ে ধারাবাহিকের গল্প এগোতে থাকে। তবে মিঠি মিঠাই-এর মতো দেখতে হলেও দর্শকের মন মিঠাই-এর দিকেই পড়ে রয়েছে। দর্শক মিঠাই-কেই চায়। তাই ধারাবাহিকে মিঠিকে নিয়ে একটার পর একটা ট্র্যাক যতই লেখা হতে থাকে, ততই দর্শকদের মনের মধ্যে ক্ষোভের পরিমাণ আরও বাড়তে থাকে। তারা তাদের পছন্দের মিঠাই কে ফেরত পেতে চান। দর্শকদের এই চাহিদার মাঝখানে পড়ে নির্মাতারাও হয়তো তাদের গল্পের বদল আনে।
দর্শকদের দাবি কে গুরুত্ব দিয়ে ধারাবাহিকে মিঠাইকে ফিরিয়ে আনা হয়। কিন্তু তারপরও কিছু দর্শক খুশি হননি। আর তারই প্রমান পাওয়া গেল সোশ্যাল মিডিয়ায়। সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন,“দর্শকদের মিঠাইকে ফিরিয়ে আনার অনুরোধে লেখিকা নতুনভাবে হয়তো স্ক্রিপ্ট লিখলেন…”
“কিন্তু মিঠাই গল্পের যে সাবলীল বাস্তবতা ছিল তা আর থাকলনা…এতে টি আর পি বাড়ার সম্ভাবনা মনে হয়না থাকবে। মিঠি চরিত্রটি চমৎকারভাবে এগোচ্ছিল…যাই হোক.. মিঠাই দেখার উৎসাহ আর থাকবেনা বলেই মনে করি। অন্যান্য ধারাবাহিকের সাথে মিঠাইয়ের পার্থক্য থাকল না”।
প্রসঙ্গত, মিঠাই ধারাবাহিকের সদয় প্রকাশিত প্রোমোটে দেখা যাচ্ছে, সিদ্ধার্থর অ্যাক্সিডেন্ট হয়েছে, আহত সিদ্ধার্থকে হঠাৎ এক ঘটি জল এগিয়ে দেয় একটি বাচ্চা মেয়ে। সিদ্ধার্থ তার পরিচয় জানতে চাইলে সে বলে, সে মিষ্টি। এরপরই একজন অন্ধকারে লন্ঠন হাতে মিষ্টিকে খুঁজতে আসে। তারপরে আলোতে এলেই দেখা যায় সে মিঠাই। উচ্চেবাবুকে দেখে সে কিছুটা চমকে যায়। আর সেখানেই শেষ হয়ে যায় প্রমো