আদর্শ বাবা! মেয়ের মত নেই বিয়েতে! অমিতোষবাবুর কারণেই লগ্নভ্রষ্টা হল বর্ষা! নিম ফুলের মধুতে বিরাট চমক

জি বাংলার (Zee Bangla) জনপ্রিয় ধারাবাহিক নিম ফুলের মধু (Neem Phooler Madhu) ধারাবাহিকে ইতিমধ্যেই দেখা যাচ্ছে নিয়ে ঠিক হয়ে গেছে বর্ষা। ওদিকে অমিবাবুকে দিয়ে বেআইনিভাবে লোনের অনুমতি পাশ করে দিতে বলে ব্যাংকের ম্যানেজার কিন্তু তাকে পরিষ্কার বারণ করে দেন অমিবাবু। তিনি জানিয়ে দেয় তিনি তার সারা জীবনে কোন বেআইনি কাজ করেনি আর ভবিষ্যতেও করবেন না। সেটা শুনে খানিকটা রেগে যায় ম্যানেজার সুবর্ণ। সেই কথা সে জানিয়ে দেয় রাঘবকে। সেটা শুনে অমিবাবুকে ধমকানোর জন্য রাঘব পাঠিয়ে দেয় তার গুন্ডা।

গুন্ডা আসে অমিবাবুকে হুমকি দেয় যে লোনের আর্জি মেনে নিতে কিন্তু তাদের পরিষ্কারভাবে বারণ করে দেয় অমিবাবু। গুন্ডারা তাকে ধমকি দেয় তারা বর্ষার ক্ষতি করবে কিন্তু নিজের সততার থেকে অনড় থাকেন অমিবাবু। বাড়িতে চলে গেলে তিনি সবটাই বলেন পর্ণাকে পর্ণাও তাকে বলে সে তাকে সাহায্য করবে। কিন্তু বাড়িতে চলে আসে সুবর্ণ। সে অমিবাবুকে ঘুরে ডেকে বলে লোনটা গ্র্যান্ট করে দিতে কেন তিনি ঝামেলা করছেন কিন্তু অমিবাবু তাকে জানিয়ে দেয় সে কোন ভুল করিনি আর করবেও না।

তখন সুবর্ণ বেরিয়ে যায় ওখান থেকে। আর সবটা রাঘবকে জানিয়ে দেয়। রাঘব সুবর্ণকে অমিবাবুকে ফোন করে ডাকতে বলে ব্যাংকে। মেয়ের বিয়ের গায়ে হলুদ ছেড়ে অমিবাবু বলে যান ব্যাংকে কিন্তু সেখানে গিয়ে তিনি বুঝতে পারেন পুরোটাই একটা চক্রান্ত। কৃষ্ণা আমিবাবুকে বলে লোনটা মঞ্জুর করে দিতে, ঝামেলা না করতে কিন্তু অমিবাবু তাকে বলেন তার এত বছরের কর্মজীবনে তিনি কোন দাগ লাগতে দেননি আর দেবেনও না। অমিবাবুকে এইভাবে বেরিয়ে যেতে পর্ণা কৃষ্ণার থেকে সবটা শুনে বেরিয়ে যায় ব্যাংকের উদ্দেশ্যে।

সেখানে অমিবাবুকে বন্দুকের নল দেখিয়ে রাঘব বলে লোনটা মঞ্জুর করতে কিন্তু অমিবাবু বারণ করে দেন। তখন পুলিশ নিয়ে আসে রাঘব, সুবর্ণকে গ্রেফতার করায় পর্ণা। বিয়ের সময় বর্ষাকে সবটা বলে দেয় পিকলু। কিন্তু বর্ষাকে তাকে জানিয়ে দেয় এখন পালিয়ে গিয়ে তার পরিবারের মুখে চুনকালি ছেটাতে পারবেনা সে। তখন পর্ণা সহ কৃষ্ণা আসে নিয়ে যায় বর্ষাকে। আর পিকলু কাঁদতে থাকে। ওদিকে মন্ত্রী আসে ছড়িয়ে নিয়ে যায় রাঘবকে। আর তিনিই ৫০ হাজার টাকা ঢুকিয়ে দেন অমিবাবুর অ্যাকাউন্টে।

আরো পড়ুন: ভিলেন শাশুড়ির চরিত্রে মুগ্ধ করেছেন দর্শকদের! হঠাৎই ধারাবাহিক থেকে চলে গেলেন চিত্রা সেন! কেমন আছেন তিনি?

এদিকে বিয়ে হতে থাকে বর্ষার। পিকলুও কান্নাকাটি করতে থাকে তখন সে পর্ণার কাছে গিয়ে সবটা বলে যে সে বর্ষাকে ভালোবাসে তখন পর্ণা বলে সে সবটা ঠিক করবে। এই বলে পিকলুকে নিয়ে নিচে নামতে থাকে পর্ণা। সবটা বুঝে সুনিতা ফোন করতে যায় পর্ণাকে। কিন্তু পুরোটা বুঝতে পারেনা পর্ণা। ওদিকে পুলিশ নিয়ে চলে আসে বর্ষার বিয়েতে। তাহলে কি মনে হয় আপনাদের বর্ষার বিয়েটা কি ভেঙে যাবে এবার?