জমে ক্ষী’র ছাত্রী-স্যারের কেমিস্ট্রি! সার্থক স্যারের কা’ণ্ড দেখে খুশি হয়ে গেল স্রোত! তবে কি ভালো’বা’সার কথা বলে দিলেন মাস্টারমশাই?

জি বাংলার (Zee Bangla) জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘মিঠিঝোরা’ (Mithijhora)। শুরু থেকেই মিঠিঝোরা নিয়ে ধারাবাহিকপ্রে’মী মহলে উ’ন্মা’দনা তুঙ্গে। কারণ? ধারাবাহিকের কাস্টিং। মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করছেন আরাত্রিকা মাইতি (Aratrikq Maity) আর দেবাদৃতা বসু (Debadrita Basu)। দুজনেই টেলিভিশনের নামী নায়িকা। তিন বোন রাই, নীলু আর স্রোতের গল্প নিয়ে এগিয়ে চলছে ধারাবাহিক। তাদের এক দাদাও রয়েছে। কোনও এক আ’ঘা’তে পায়ে চোট পেয়ে এখন প’ঙ্গু হয়ে হু’ইল চেয়া’রই তাঁর সর্বক্ষণের সঙ্গী।

ধারাবাহিকের গল্পে এই মুহূর্তে, আরও একবার মু’খো’মুখি স্রোত আর সার্থক স্যার। রাই সার্থক স্যারের বি’রু’দ্ধে প্রিন্সিপালের কাছে না’লিশ করার পর এই প্রথম দুজনকে মুখোমুখি বসানোর সিদ্ধান্ত নেন তিনি। স্রোত আর সার্থককে মু’খো’মুখি বসাতে হবে ভেবেই ঘাম ঝরতে শুরু করেছে প্রিন্সিপালের। ঘটনাক্রমে তার ঘরে এসে উপস্থিত হয় সার্থক। আর এসেই র’ক্ত উঠে যায় তার মাথায়।

প্রিন্সিপালকে বলে স্রোত এখানে থাকবে জানলে সে আসতই না। তবে প্রিন্সিপাল ঠা’ন্ডা গলায় তাকে বোঝায়, অন্য সব ছাত্রীদের সঙ্গে সার্থক যেমন ব্যবহার করে সার্থক তেমনই যেন ব্যবহার করে। একজন শিক্ষক হিসেবে তার কর্ত’ব্য এটি। আর ছাত্রীর দ্বারা ভু’ল’ভ্রা’ন্তি হলেও, সার্থকের উচিত একজন শিক্ষকের মতো প্রফেশনাল ভাবে পরিস্থিতির সামাল দেওয়া। এই কথোপকথনের পর প্রিন্সিপালের ঘর থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় এক পে’রে’কে হাত লেগে কে’টে যায় স্রোতের। বিষয়টি চো’খ এ’ড়ি’য়ে যায়নি সার্থক স্যারের।

অপরদিকে রাই অফিসে ম’নম’রা হয়ে বসে আছে। কী করবে বুঝতে পারছে না। অনির্বানের সঙ্গে সত্যি খা’রা’প ব্যবহার করে ফেলেছে সে। কোন মুখে গিয়ে ক্ষ’মা চাইবে সে? অনির্বানের সঙ্গে কথা বলতে এলেও রাইকে এড়িয়ে যায় সে। এদিকে, অফিসে এসেছে সুদীপ্ত। রাইয়ের প্রজেক্ট হেড। অনির্বানের ভালো বন্ধু। রাইকে দেখে যেন জিভ ল’ক ল’ক করতে শুরু করেছে সে। নানানভাবে রাইকে উ’ত্য’ক্ত করে চলেছে রাইকে। তবে রাই সরাসরি প্র’তিবা’দ করলে, অফিসের সকলে বলে রাই সুদীপ্তকে চেনে না বলে হয়ত এমন ব্যব’হার করছে।

আরো পড়ুন: ঝুলি থেকে বেরো’লো বিড়াল! পৃথার হার্ট অ্যা’টা’কের না’টক প্রমাণসহ পা’ক’ড়া’ও করল দীপা! নতুন কু’ট’নি’কে কী শা’স্তি দেবে দীপা?

এদিকে স্রোতের হাত অনেকটা কেটে গেছে। ক্ষ’ত এতটাই গভীর যে সম্ভবত তাকে টি’টে’নাস নিতে হতে পারে। নাহলে সে’প’টিক হওয়ার সম্ভবনা। সার্থকই নিজে থেকে ই’নজে’ক’শন নিয়ে দিতে চাইলে ‘না না’ করে ওঠে স্রোত। তখনই সে প্রিন্সিপালকে বলে, আজকাল বাচ্চাদের দেখুন। ডাক্তার হবে এদিকে ইন’জেক’শনে ভয় পায়। সার্থকের ব্য’ব’হা’রে বেশ অবাক হয় স্রোত। তবে কি এভাবেই স্রোতের প্রতি নিজের অ’নু’রাগ ব্য’ক্ত করবে সার্থক?

You cannot copy content of this page