জীবনযুদ্ধের অ-আ-ক-খর পাঠ শিখছে দীপা! মায়ানগরীতে এসে প্রথমবার নিজের দমে আয় করল সে

Anurager Chhowa Today Episode: নতুন শহরে নতুন স্বপ্নের উড়ান ধরতে পাড়ি দিয়েছে দীপা। তবে মায়ানগরীতে পা রেখেই একাধিক প্রতারণার শিকার হয়েছে সে। তারপর ‘ বিগ বং অ্যাপিটাইট’ নামে একটি রেস্টুরেন্টের সামনে এসে দাঁড়ায়। এই ঠিকানারই খোঁজ করছিল সে। স্টার জলসার ( Star Jalsha ) জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘অনুরাগের ছোঁয়া’য় ( Anurager Chhowa ) চলছে এমনই সাসপেন্সে ভরপুর পর্ব।

অনুরাগের ছোঁয়া আজকের পর্ব ২৩শে সেপ্টেম্বর (Anurager Chhowa Today Episode 23th September)

ব্যাগ ছিনতাই হয়ে যাওয়ার জন্য রেস্টুরেন্টের ধারের রাস্তায় রাত কাটায় দীপা। রাতে সেখানে আসে সূর্য। তবে মহিলা ঘুমিয়ে আছে বলে আর বিরক্ত করে না। বাঙালি সেই রেস্তোরাঁয় সোনার জন্য কড়াইশুঁটির কচুরি কিনতে এসেছিল সূর্য। এবারও ভাগ্যের ফেরে দেখা হতে গিয়েও দেখা হল না সূর্য-দীপার।

Anurager Chhowa, Bengali Serial, Star Jalsha, Anurager Chhowa Today Episode, Anurager Chhowa Today Episode 22th September, অনুরাগে ছোঁয়া আজকের পর্ব ২২শে সেপ্টেম্বর, অনুরাগের ছোঁয়া আজকের পর্ব, অনুরাগের ছোঁয়া, বাংলা সিরিয়াল, স্টার জলসা

নতুন শহরে বাঁচার লড়াই ক্রমশ কঠিন থেকে কঠিনতর হয়ে উঠছে। তবে সুযোগ পেলে লুফে নিতে হয়। রাস্তায় যেতে যেতে সেই সুযোগ পায় দীপা। মুম্বাইতে এক বাচ্চার জন্মদিনের অনুষ্ঠানে গান গেয়ে বাচ্চাদের এন্টারটেইন করার কাজ পায় সে। অর্থ উপার্জনের সুযোগ পেয়ে আর হাতছাড়া করে না দীপা। অনুষ্ঠানে গান গেয়ে ৫০০ টাকা রোজগার করে সে।

সেই টাকায় নিজের একটি জুতো কেনে সে। নিজের রোজগারের টাকায় কেনা জুতো পরে অনেকটা মনোবল পায় সে। বুঝতে পারে এই অচেনা অজানা শহরে বাঁচতে হলে অনেক কঠিন লড়াইয়ের মুখে পড়তে হবে তাকে। তবে ভেঙে পড়লে চলবে না। চোয়াল শক্ত করে লড়াই জারি থাকতে হবে।

আরও পড়ুনঃ মন ভালো নেই, কাছের মানুষকে হারিয়ে আজ অসহায় হয়ে পড়েছেন ছোটপর্দার খলনায়িকা সুদীপ্তা ব্যানার্জি!

জীবন যুদ্ধে অ-আ-ক-খর পাঠ শিখছে দীপা। এরপরই হয় পটবদল। ধারাবাহিকের আসন্ন পর্বে দেখা যাবে, রান্নার কাজ নয়। এক বাঙালি রেস্তোরাঁয় ঝাড়পোছের কাজ নেবে দীপা। পেট চালানোর জন্য কোনও কাজ করতেই লজ্জা নেই তার। এদিকে, সূর্য কোনও এক অনুষ্ঠানে স্বীকৃত হচ্ছে। তখনই সাংবাদিক সাক্ষাৎকারে জিজ্ঞেস করেন সূর্যের স্ত্রীর কথা। কুটনি সোনা বলে, সে ও তার বাবা মাকে ছাড়া ভালোই আছে। তবে মায়ের প্রসঙ্গ আবার কেন?