পুরো নিজের বাবার বিয়ে দেখে ছাড়লো, এখন সিদ্ধার্থের উদ্দেশ্যে এরকমটাই বলছেন মিঠাই হেটার্সরা। তবে বাস্তব জীবনে কিন্তু এরকম ঘটনা হয় না একদম নয়। এখন অনেকেই নিঃসঙ্গ অবস্থায় থাকতে পারেন না বলে তাদের ছেলে মেয়েরাই বাবা-মায়ের বিয়ে দেয়। যাতে বাবা-মা নিজের জীবনের দ্বিতীয় ইনিংসটা একটু ভালোভাবে থাকতে পারে। যখন একটা মানুষ তার স্বামী বা স্ত্রীকে হারায় এবং ছেলে মেয়েরাও অনেক দূরে চলে যায় তখন সে ষাট পঁয়ষট্টি বছর বয়সে কিভাবে জীবন কাটাবে আমরা কিন্তু কেউ ভেবে দেখি না। নিজের কথা বলার জন্য দিনের শেষে একটা মানুষের খুব দরকার আর সেই জন্যই অনেকে দ্বিতীয় বিয়ের পথ বেছে নেন।
মিঠাই নিজের চোখে দেখেছিল কীভাবে সমরেশ কষ্ট পায়। সেজন্য সে সিদ্ধার্থ কে বুঝিয়ে অনুরাধার সঙ্গে সমরেশ এর বিয়ে দেওয়াবে। সেটা হয়তো আর এক সপ্তাহের মধ্যেই হয়ে যাবে। যদিও এই নতুন প্রোমো নিয়ে অভিযোগের শেষ নেই হেটার্সদের। তারা কটাক্ষে বিদ্ধ করে দিচ্ছে মিঠাইকে। তবে রেগে গেছেন ধুলোকণা ভক্তরা একটু বেশি।
যখন লালন আর চড়ুই এর বিয়ে হল সেই সপ্তাহে ধুলোকণা টপার হল আবার লালন আর ফুলঝুরির বিয়ের সময়ও ধুলোকণা টপার হয়েছে আর সেই জন্য অনেক মিঠাই ভক্ত বলতেন যে শুধুমাত্র বিয়ে দেখিয়ে টপার হয় ধূলোকণা আর তো কোন কনটেন্ট নেই। এবার ধুলোকণা ভক্তরা বলছেন যে, মিঠাই তাহলে কী করছে? এবার শ্বশুরের বিয়ে দেখিয়ে টিআরপি টানার চেষ্টা করছে না মিঠাই?
যদিও মিঠাই ভক্তরা বলছেন যে আগে এই এপিসোড দেখানো হোক তারপরে মিঠাই টপার হোক তখন না হয় ধুলোকণা ভক্তরা ঝগড়া করতে আসবেন। ধুলোকণাতে তো বিয়ে ঠিক হয় একজনের সঙ্গে আর বিয়েটা হয় অন্যজনের সঙ্গে। যদিও ধুলোকণা ভক্তদের দাবি মিঠাইয়ের নিজের বিয়েটাও সেই ভাবে হয়েছে আবার শ্রীতমার বিয়েটাও কিন্তু তাই।