Mithijhora Today Episode: জি বাংলার (Zee Bangla) যে সমস্ত ধারাবাহিকগুলোর শুরু থেকেই দর্শকদের মনে জায়গা করে নিয়েছে তাদের মধ্যে অন্যতম হল অর্গানিক স্টুডিওর মিঠিঝোরা (Mithijhora)। শুরুর থেকেই ধারাবাহিকটি মন জয় করে এসেছে দর্শকদের। তিন বোনের জীবনের কাহিনী পর্দায় বেশ পছন্দ করেছেন দর্শকরা। যদিও শুরুতেই জনপ্রিয়তা মুখ দেখেনি ধারাবাহিকটি। তবে ধারাবাহিকে নতুন নায়কের আগমন এবং সময়ের পরিবর্তনের পরই বদলে যায় ধারাবাহিকের ভাগ্য। রাত ১০টার স্লট ঐশানির থেকে ছিনিয়ে নিয়ে দখল করে রাই।
তবে বর্তমানে ধারাবাহিকের এসেছে বিরাট চমক। রাইকে ভালোবাসে ফেলেছে অনির্বাণ। কিন্তু মনের কথা রাইকে খুলে বলার আগেই তাদের ওপর আঁচড়ে পড়েছে নতুন ঝড়। রাইয়ের অতীতের কথা সামনে এসেছে অনির্বাণের। রাইয়ের সঙ্গে অনির্বাণকে দেখে মেজাজ হারিয়ে রাইকে অপমান করে চলে যায় শৌর্য্য। শৌর্য্য যাওয়ার পর পরই রাইয়ের বাড়ি থেকে চলে যায় অনির্বাণও।
মিঠিঝোরা আজকের পর্ব ৪ জুন (Mithijhora Today Episode 4 June)
ইতিমধ্যেই ধারাবাহিকে দেখা গেছে অফিসে গিয়ে নিজের কাজ শেষ করে নিয়েছে রাই। এরপরই সে চলে যায় অনির্বাণের কেবিনে। অনির্বাণের কেবিনে গিয়ে রাই অনির্বাণকে খুলে বলে তার অতীতের সমস্ত কথা। সম্পূর্ণ কথা বলার আগেই ভেঙে পড়ে রাই। রাইকে এরকম অবস্থায় দেখে রাইকে সামলে নিয়ে অনির্বাণ জানায় সে রাইকে বিশ্বাস করে এই কে কিছুতেই রাইকে অবিশ্বাস করবে না। অনির্বাণ তাকে বিশ্বাস করছে দেখে খানিকটা অশান্ত নয় রাই।
অনির্বাণের সঙ্গে কথা বলে বাড়িতে চলে যায় রাই। নীলু ফুলকপি খেতে ভালোবাসে বলে নিজের হাতে বোনের জন্য ফুলকপি রান্না করে বড় দিদি রাই। এরপর খাওয়া দাওয়া সেরে ঘরে চলে যায় নীলু আর স্রোত। কিন্তু সোফায় একবারও ঘুম আসছিল না রাইয়ের। তখনই দিদিকে ঘরে নিয়ে যায় স্রোত। আর রাইকে জিজ্ঞাসা করতে শুরু করা অনির্বাণের ব্যাপারে। প্রথমে কিছু না বলতে চাইলেন পরে স্রোত রেগে যাচ্ছে দেখে জন্মদিনে অনির্বাণ কি কি করেছে সবটা স্রোতকে খুলে বলে রাই।
আরও পড়ুন: গলে গেল অভিমানের পাহাড়, ভালোবেসে তন্বীকে কাছে টেনে নিলেন সৌমীতৃষা, ভালোবাসা জানালেন তন্বীও! খুশি মিঠাই ভক্তরা
রাইয়ের নামে মিথ্যে বলতে এসে ধরা পড়ল অনির্বাণ
এদিকে বাড়িতে ফিরে যায় অনির্বাণ। রাইয়ের বলা কথাগুলো ভেবে খানিকটা নিশ্চিন্ত হয়ে যায় সে। কিন্তু তখনই অনির্বাণের সঙ্গে কথা বলতে চলে আসে ডোরা বৌদি আর তার স্বামী। ডোরা বারবার অনির্বাণকে বোঝানোর চেষ্টা করতে থাকে রাই এবং তার পরিবার একেবারেই ভালো নয়। এমনকি রাইয়ের সঙ্গে শৌর্য্য বিয়ের আগেই রাই সম্পর্ক তৈরি করেছে কিন্তু ডোরার কথা একদমই শোনেনি অনির্বাণ। বাধ্য হয়েই বাড়ি ফিরে যায় ডোরা। তবে অজান্তেই রাইকে নিয়ে সন্দেহ ডানা বাঁধে অনির্বাণের মনে। অনির্বাণের ভালোবাসার ওপর কি প্রভাব ফেলতে পারবে ডোরার কথা? আপনাদের কি মনে হয়?
“শুভশ্রীর সঙ্গে ছিলাম মাত্র ৪ বছর, রুক্মিণীর সঙ্গে ১২ বছর!” শুভশ্রীকে প্রতি কথায় অপমান করেন কেন? ‘বুড়ো ভাম, অন্যকে ছোট করার আগে নিজের দিকে তাকান!’ ‘শুভশ্রী আজ সফল, তোমরা শুধু সহ’বাস করেই যাও!’– দেবকে কড়া ভাষায় নিন্দা ভক্তদের!