বাঁচার চান্স নেই অনুজের। তাই দেওয়ালে মাথা ঠুকছে গুড্ডি। সম্পূর্ণ জানতে হলে বাকিটা পড়তে থাকুন।
গল্পের শুরুতেই আমরা দেখেছি যা কিছু হবে তার সবেতেই দোষ রয়েছে গুড্ডির। এরপর যখন শিরিন চলে আসে হসপিটালে তখন গুড্ডিকে ধরে চিৎকার করে প্রশ্ন করতে থাকে “কিরে বল এখন তুই খুশি তো? তোর জন্য এইভাবে অনুজের এত বড় একটা ক্ষতি হয়ে গেল। আমার সিথির সিঁদুর মুছে সাদা করে দিয়ে তুই এখন নিজে সিঁদুর পরবি”।
গুড্ডি পাল্টা চমকে গিয়ে বলে “এ তুমি কী বলছো শিরিন দিদি? পুরাই মাথা খারাপ হয়ে গেল নাকি? আমি কেন এরকমটা চাইবো? তুমি জানো না আমি স্যারজিকে কতটা ভালোবাসি! সবকিছু কি মুখে বলে দিতে হয়?” কেয়াফুল বলে “শিরিন আমরা জানি তোমার মাথাটা এখন ঠিক থাকার সময় না কিন্তু তাই বলে তুমি এইভাবে গুড্ডিকে কথা শুনিও না। গুড্ডিরও খারাপ লাগছে।”
অন্যদিকে শিরিন আবার দোষারোপ করতে শুরু করে তার বোনকে। তার দাবি তার বোনের জন্যই তার স্বামী মরতে বসেছে। চৈতালি মেয়ের পাশে থেকে আবার গুড্ডিকে দোষারোপ করতে থাকে। গুড্ডি প্রশ্ন করে তোমরা যদি আমাকে শাস্তি দাও তাহলে স্যারজি ভালো হয়ে যাবে তো?
এরপরেই শান্ত হয় না গুড্ডি। এই কাজের জন্য সে নিজেই নিজেকে শাস্তি দেবে। এই বলে সে হসপিটালে দেওয়ালে নিজের মাথা নিজে ঠুকতে থাকে। নার্স বলে দেয় এমন করলে এরপর তাদের আর ঢুকতে দেওয়া হবে না অনুজের সঙ্গে দেখা করার জন্যে।