জি বাংলার (Zee Bangla) জনপ্রিয় ধারাবাহিক ইচ্ছে পুতুলে (Icche Putul) চলছে নীল আর মেঘের মহাপর্ব। তবে মন ভালো নেই দুজনেরই। কেউই চায়না একে অপরের থেকে দূরে থাকতে। ঠাম্মিকে সেকথাই বলতে থাকে নীল। মেয়ের বাড়ির সকলে আগে পৌঁছায় লজে। নীলার বেরোতে যাবে সেই সময় নীল বলে মেয়েটা কেন তাকে দেখতে চায়নি। তখন কাকা বলে হয়তো হয়তো মেয়েটা ভেবেছে বিয়ের সময় একেবারে তোর মুখ দেখবে।
কাকার কথা শুনে নীল বলে এটা কি করে সম্ভব? তখন ঠাম্মি মুচকি মুচকি হাসতে থাকে। তারপর নীলকে তার মা যেতে বললে, নীল কটাক্ষ করে বলে এইবার মেয়েটা যেন ঠিক হয়। সেই কথায় নীলের বাবা তার মায়ের সমর্থনে বলে তিনি তার ভুলের জন্য ক্ষমা চেয়েছেন সবই করেছেন তাই তাকে এইভাবে অপমান করতে। তখন নীলও ভাবতে থাকে মেঘের কথা। ওদিকে নীলকে বরণ করে সকলেই চলে যায় লজের উদ্দেশ্যে।
ময়ূরী যাতে কোনও সমস্যা না করে তাই নেকলেস আনার নাম করে মধুমিতা ময়ূরীকে অন্যত্র পাঠিয়ে দেয়। সেখান থেকে আসার সময় ময়ূরী চলে যায় রূপের বাড়ি। রূপ তাকে ব’ন্দু’ক দিয়ে তাকে বলে মেঘকে আলাদা একটা জায়গায় ডেকে তাকে গু’লি করতে পরে তাকে বন্দুকটা দিয়ে দিতে যাতে কেউ সন্দেহ না করে। তারপর সে কি বলে এখানে এসেছে জানতে চাইলে ময়ূরী তাকে নেকলেসের কথা বলে। তখন রূপ তাকে বলে নেকলেসটা তাকে দিয়ে দিতে তখন ময়ূরী তার দিকে ব’ন্দু’ক তাক করে।
ওখান রূপ বলে ব’ন্দু’কে গু’লি নেই। তখন ময়ূরী তাকে বলে বন্দুক ধরা সেখানে আর গু’লি ভরে দিতে তারপর তারা এই নিয়ে কথা বলতে থাকে। ওদিকে নীল চলে আসে লজে। অন্য একজন নীলকে বরণ করছে দেখে মধুমিতা আফসোস করতে থাকে। তখন অনিন্দ্য তাকে সান্ত্বনা দেয়। জিষ্ণুকে দেখে মেঘ জিজ্ঞাসা করে তার এত সময় কেন লাগল কিন্তু জিষ্ণু কিছু বলে না। গিনি চলে আসে মেঘের কাছে আর মেঘ তাকে জিজ্ঞাসা করে নীলের বিয়ে হয়ে গেছে কিনা। অনিন্দ্য বাবু আর মধুমিতাও ময়ূরীর কথা বলতে থাকে। তাহলে কি মনে হয় আপনাদের মেঘকে কি সত্যিই গু’লি করবে ময়ূরী?