এ কী! রংমিলান্তি জামা পরে পাশাপাশি দাঁড়িয়ে আছে রাজীবদা আর মিঠাই, কেউ খেয়াল করল না?
সুখে-দুখে মিষ্টিমুখে মিঠাই। দীর্ঘ দেড় বছর হয়ে গেল মিঠাই নিজের জায়গাটা কিন্তু মানুষের মনে ঠিক ধরে রেখেছে।শুরুর দিন থেকে এখনো পর্যন্ত একবারও টিআরপি রেটিং তালিকার প্রথম পাঁচ থেকে কিন্তু বার হয়ে যায়নি মিঠাই। একবার তার স্থান পঞ্চম হয়েছে দ্বিতীয় হয়েছে তৃতীয় হয়েছে কিন্তু প্রথম হয়েছে টানা 49 বার।
এহেন মিঠাই নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। যবে থেকে মিঠাইয়ের অ্যাক্সিডেন্টের গল্পটা শুরু হয়েছে তবে থেকেই অনেকেই কিন্তু অসন্তোষ প্রকাশ করা শুরু করেছে। এরপর সিদ্ধার্থ মোদকের রিকি হয়ে ফিরে আসা এবং তার পাগলামো মানুষ আর নিতে পারছে না।সব থেকে বড় কথা হল গত পরশু আমরা দেখতে পেয়েছি রিকির গার্লফ্রেন্ড হিসেবে এন্ট্রি হয়েছে অ্যাঞ্জির। কিন্তু যদিও আমরা এটা জানতে পেরেছি যে সিদ্ধার্থ তাকে শুধুমাত্র বন্ধু বলে মনে করে সেই মেয়েটি তাকে জল থেকে বাঁচিয়েছে এবং তাকে ইনভেস্টিগেশনে সাহায্য করছে কিন্তু তার বিনিময়ে রিকি মেয়েটির মিউজিক কোম্পানীকে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে।
যদিও এখানে অ্যাঞ্জি নেগেটিভ ক্যারেক্টার হিসেবে আসছে তার কারণ সে মনে মনে ঠিক করেছে যে সিদ্ধার্থকে সে কিছুতেই মিঠাইয়ের কাছে আসতে দেবে না।অর্থাৎ মিঠাই এবং সিড এর মধ্যে বাধা হয়ে দাঁড়াবে সে আর মনে করা হচ্ছে যে পরবর্তীকালে ওমি আগারওয়াল এর সঙ্গে সে হাত মেলাবে।
এর মধ্যেই গত পরশুর এপিসোডে আমরা একটা জিনিস কিন্তু মিস করে গেছি। সেটা হলো রাজীবদা আর মিঠাই কিন্তু একই রঙের ড্রেস পরেছিল। মিঠাই পরেছিল কালো সোনালী রংয়ের শাড়ি ব্লাউজ আর রাজীবদাও কিন্তু এক কালারের কোট আর শার্ট পড়েছিল। এর আগে একবার মিঠাইয়ের পোস্টের কমেন্টে রাজীব মজা করে বলেছিল যে, মিঠাই রানী রাজি থাকলেই সে মিঠাই কে বিয়ে করবে। আর তারপর তো সেটা নিয়ে কত জল ঘোলা হলো সোশ্যাল মিডিয়ায়।
তাই আবার দুজনকে একই রঙের পোশাক পরে থাকতে দেখে নতুন করে মজা শুরু হলো সোশ্যাল মিডিয়ায়। কিছু নেটিজেন দু’জনের সেই ছবি তুলে সোশ্যাল মিডিয়ায় দিয়ে বলে আবার রাজীব দা আর মিঠাই এক কালারের ড্রেস পরেছে। তার মানে কি সত্যিই কিছু চলছে তাদের মধ্যে? যদিও পুরোটাই মজাচ্ছলে করা, মিঠাই রাজীবকে নিজের দাদা বলেই মানে।