গিনির হাতে চ’ড় খেয়ে আবার মেঘের উপর আক্রোশ বেড়ে গেল রূপের! শুরু নতুন ষড়যন্ত্র

জি বাংলার পর্দায় চলা ইচ্ছে পুতুল (Ichhe Putul) ধারাবাহিকটি এই মুহূর্তে দারুণ রকম ভাবে জমজমাট। দর্শকরা এই মুহূর্তে মন্ত্রমুগ্ধের মতো এই ধারাবাহিকটি দেখে চলেছেন। এই ধারাবাহিকের রহস্য হল কিন্তু দর্শকদের ভালোবাসা। আর দর্শকদের এই ভালোবাসার জন্যই এখন এই ধারাবাহিকটির এতটা রমরমা।

তবে সে যাই হোক, এই মুহূর্তে এই ধারাবাহিকটিতে হাইভোল্টেজ ড্রামা চলছে। আর যে নাটক থেকে চোখ সরাতেই পারছেন না দর্শকরা। খারাপ ধারাবাহিক নয়, বরং দারুন ভালো ধারাবাহিক হয়ে উঠেছে ইচ্ছে পুতুল।

এই ধারাবাহিকের প্রত্যেকটি চরিত্র ভীষণ রকম ভাবে প্রভাব ফেলেছে দর্শকদের মধ্যে। এই ধারাবাহিকের গল্পে শয়তানি, ভালোলাগা, ভালোবাসা, আবেগ সবকিছুরই তীব্র সমাহার। আর এত কিছু যখন একটি ধারাবাহিকের মধ্যে পাওয়া যায় তাহলে সেই ধারাবাহিক হিট না হয়ে যায় কোথায়।

নিজের মাথা থেকে ক্রিমিনাল কেস সরানোর জন্য এখন মরিয়া হয়ে উঠেছে রূপ। মেঘকে ভয় দেখানোর জন্য মুখোশ পরে মেঘের ঘরে গিয়ে তাকে শাসিয়ে পর্যন্ত আসে রূপ। কিন্তু মেঘ বুঝতে পেরে যায় যে সেই ঘটনার পিছনে রয়েছে রূপ। আর তারপরেই সে থানায় অভিযোগ করে। আর তাতেই ভয় পেয়ে গিয়ে মেঘের ক্ষতি করবে না বলে ময়ূরীকে জানিয়ে দেয় রূপ।

এরপর সে পরিকল্পনা করে সিদ্ধান্ত নেয় গিনিকে প্রেমের জালে ফাঁসিয়ে তাকে দিয়ে সে ক্রিমিনাল কেস তুলিয়ে নেবে। আর এবার সেটা করাই শুরু করে দেয় সে। শপিং মলে সে গিনিকে দেখতে পেয়ে তার কাছে গিয়ে ক্ষমা চায় আর তখনই গিনি তাকে সপাটে থাপ্পড় মারে। সে বারবার গিনিকে সরি বলে তার কাছে ক্ষমা চাওয়ার নাটক করে।

কিন্তু নাটক করতে করতে গিনির বাড়ি পর্যন্ত চলে আসে রূপ। সেখানে গিয়েও নাটক করতে থাকে। আর তারপরই মেঘের দাদারা তাকে চূড়ান্ত অপমান করে বের করে দেয়। কাউকে তোয়াক্কা না করা রূপ অপমানিত হয়ে বাড়ি ফিরে আসে। তার সমস্ত আক্রোশ গিয়ে পড়ে মেঘের উপর। সে বাড়ি ফিরে তার মাকে বলে, ‘আমি মেঘকে ছাড়বো না। ওর জন্য আজ গিনি আমাকে রাস্তায় চর মেরেছে। সবার সামনে অপমান করেছে।’ আবার কোন নতুন ষড়যন্ত্র করবে রূপ?