এই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে জি বাংলার (Zee Bangla) অন্যতম জনপ্রিয় ধারাবাহিক হল কার কাছে কই মনের কথা (Kar Kache koi moner kotha)। এই ধারাবাহিকটি বলাই যায়, সম্পূর্ণভাবে নারী কেন্দ্রিক একটি ধারাবাহিক। এই ধারাবাহিকে একজন নারীর সমস্ত রকমের সুবিধা, অসুবিধা, খারাপলাগা, ভালোলাগা সমস্ত কিছুকেই তুলে ধরা হয়েছে।
এই মুহূর্তে জি বাংলার পর্দায় চলা এই ধারাবাহিকের গল্প কিন্তু বাঙালি দর্শকদের অন্যতম আকর্ষণের কারণ। বলাই বাহুল্য, এই ধারাবাহিকের গল্পের একঘেয়েমির জেরে এক শ্রেণীর দর্শক এই ধারাবাহিক থেকে মুখ ফিরিয়েছেন। আর তাই এই সপ্তাহেও টিআরপি তালিকার লড়াইয়ে পিছিয়ে পড়েছে এই ধারাবাহিকটি।
বলাই বাহুল্য, দারুণ প্লট আর অভিনেতা-অভিনেত্রীদের তুখোড় অভিনয়ের জন্য আজ এই ধারাবাহিকটি দর্শকদের কাছে অন্যতম
আকর্ষণ। শিমুলের সঙ্গে একেবারেই সংসার জীবনে সুখী নয় পরাগ। আর তাই সে তার স্টুডেন্ট প্রিয়াকে বিয়ে করতে চায়। আর সেই জন্য শিমুলকে সে ডিভোর্স দিতে মরিয়া।
শিমুলের থেকে এই মুহূর্তে সে মিউচুয়াল ডিভোর্স চায় পরাগ। আর তাই সেই কারণেই ডিভোর্স পেতে আজ সে এতটা তৎপর। উকিলের সঙ্গে নাটক করে
পরাগ চোখের জলে, নাকের জলে করতে থাকে। সে জানিয়ে দেয় তার ডিভোর্স দেওয়ার কোনও ইচ্ছাই নেই। কিন্তু শিমুল তাকে ডিভোর্স দিতে চাইছে। সে নাকি তার বয়ফ্রেন্ডের সঙ্গে থাকবে বলে পরাগকে ডিভোর্স দিচ্ছে। নেকিয়ে নেকিয়ে এমন মিথ্যে কথাই বলতে থাকে সে।
আর পরাগের মুখে এই সমস্ত কথা শুনে মাথা গরম হয়ে যায় শিমুলের। এরপর উকিল যখন বলে তাদের ছয় মাস সময় নেওয়া উচিত সেই কথা শুনে শিমুল তাতে এক পায়ে রাজি হয়ে যায়। আর পরাগ বুঝে যায় তার নাটক ফেল করেছে। গিয়েছে। তাদের ছয় মাস একসঙ্গে থাকতে হবে। আর বেশি নাটক করতে গিয়ে প্রিয়াকে তাড়াতাড়ি বিয়ে করার স্বপ্ন অধরাই রয়ে যায় তার।
“একমাত্র গান দিয়েই স’ন্ত্রাস’বাদ থামানো সম্ভব!” বক্তা রূপঙ্কর! ‘পহেলগাঁওতে যদি সেদিন আপনার প্যান্ট খুলে কেউ চেক করত, তখন ঠিক কোন গানটা শোনাতেন?’ ‘ওনাকে এক্ষুনি গিটার সমেত বর্ডারে পাঠানো হোক!’ কটাক্ষে ধুয়ে দিল নেটপাড়া