মাথা নিচু করে মুখার্জী বাড়িতে ফিরে এলো বর্ষা। স্টার জলসার চিরসখা ধারাবাহিকে আজকের পর্বে দেখা যাবে, সকাল সকাল একগুচ্ছ ফুল নিয়ে বাড়িতে এসে হাজির মিটিল। মিটিলের হাতে ফুল দেখে অবাক স্বতন্ত্র। মিটিল বলল, তাদের নতুন কাকুর সুস্থ হওয়ার স্বার্থে এবং এই বাড়িতে ফিরে আসার জন্য সে এই ফুল গুলো এনেছে। এমন সময়, ঘরে আবার খাবার নিয়ে এসে পরে কমলিনী।
মিটিল কমলিনীর সামনেই বলে এই বাড়িটা নতুন কাকুর, তাই সে এই বাড়ি ছেড়ে আর কোনদিনও যাবে না। মিটিল বলে স্বতন্ত্র এই বাড়িতে না থাকাকালীন সে (মিটিল) নিজেই সে সকলকে বিয়ের প্রস্তাব দেয় যাতে এই বাড়ির পরিবেশকে ঠিক করা যায়। এরপর, আরও নানান কথা বলে কমলিনী নীচে চলে যায়। এমন সময়, সদর দরজায় কলিং বেল বাজায়, কুর্চি দরজা খুলে দেয়।
এরপর, বাড়িতে আসে বর্ষা ও তার বাপের বাড়ির লোক। এই বাড়িতে বর্ষারা এসেছে দেখে অবাক কমলীনিরা। এমন সময় বর্ষার মা বলে তারা বর্ষাকে এই বাড়িতে ফিরিয়ে দিতে এসেছে। এই শুনে, বাড়ির সবাই বলতে থাকে বর্ষা এর আগে সংসারে অশান্তি না করলে আজকে এই দিনটা কাউকেই দেখতে হতো না। এমন সময়, কথা বলতে বলতে ওপর থেকে চলে আসে মিটিল-স্বতন্ত্র। বাড়িতে স্বতন্ত্রকে দেখে বর্ষার মা বলে সে এই বাড়িতে কি করছে?
এই শুনে বেশ কড়াভাবেই উত্তর দেয় নতুন। এরপর, আরও নানান কথায় বর্ষার মা বলে বাড়িতে থাকতে থাকতে বর্ষার ভীষণভাবে মানসিক চাপ সৃষ্টি হচ্ছিল। এমনকি বর্ষার সুইসাইড পর্যন্তও করতে গিয়েছিল। এমন সময়, বাবিল ফোন করে বুবলাইকে নীচে ডাকে।
আর পড়ুনঃ কাঞ্চনের ‘কচি বউ’ বৃষ্টিতে ভিজে ভাইরাল! সাদা ফ্রকে বৃষ্টিতে নাচ শ্রীময়ীর! ‘ভেতরের সব দেখা যাচ্ছে যে’, ‘কচি সাজলেই কচি হওয়া যায় না’, কোলবালিশ কোথাকার! নেটপাড়ায় নোংরা কটাক্ষের মুখে কাঞ্চন পত্নী’
বুবলাই প্রাথমিকভাবে বর্ষাকে মেনে নিতে চায়নি। কিন্তু, এদিকে আবার বুবলাইয়ের সঙ্গে নতুনের দূরত্ব থাকা সত্ত্বেও নতুন তাকে দাম্পত্য জীবনকে টিকিয়ে রাখার জন্য পরামর্শ দেয়। অবশেষে, বর্ষা পায়ে পরে যায় বুবলাইয়ের। এত কিছু কান্ড হওয়ার পর বুবলাই বলে বলে আগামী দিনে যদি পুরনো ঘটনার কোনো পুনরাবৃত্তি হয় তাহলে বর্ষার সেইদিন এই বাড়িতে শেষ দিন হবে।