আজ কমলিনীর জীবনের বিশেষ দিনে অনুপস্থিত স্বতন্ত্র। স্টার জলসা দেখা যাবে, হলের বাইরে দাঁড়িয়ে সবাই মিলে হাসি-ঠাট্টা করছে। আর, এর মধ্যেই বহু বছর পর কাকা মনিকে দেখতে পেয়ে আনন্দে আত্মহারা হয়ে উঠেছে কমলিনী। এমন সময়, কুর্চি মজার ছলে বলে, বৌদি ভাই তার কাকা মনিকে পেয়ে বাকি সবাইকে ভুলেই গেছে।
এরপর, কথায় কথায় কাকামণি কমলিনীকে স্বতন্ত্রের কথা জিজ্ঞাসা করায় বলে, সে তাঁকে অনেকবার ফোন করেছিল কিন্তু ফোন ধরেনি। হয়তো কাজে ব্যস্ত রয়েছে, এমনটাই বলে কমলিনী। এরপর, কুর্চিও খানিক অভিমান নিয়েই বলে সে হয়তো অন্য কাজে ব্যস্ত রয়েছে বলে এখনো আসতে পারেনি।
এরপর, সবাই আর বাইরে কথা না বলে হলের ভিতরে গিয়ে বসে। এমন সময়, কুর্চি ও মিঠি বলে আজ যেনো তাঁর মাকে বড্ড প্রাণোচ্ছল লাগছে। একেবারে, ভিতরের শিশুটা বেরিয়ে আসছে তার ব্যবহারে। এরপর, শুরু হয় অনুষ্ঠান।
এমন সময় প্রায় কমলিনীর বাড়ির সবাই তাঁকে নিয়ে গর্ববোধ করতে থাকে। কমলিনীর বাবা ও দাদা বলে, কমলিনীর বিয়ে হওয়ার পরই সব প্রতিভা শেষ হয়ে গেছে। এরপর, একে একে প্রতিযোগিদের মঞ্চে ডেকে পুরস্কার দিতে শুরু হয়।
আরও পড়ুনঃ অবস্থা আরও সংকটজনক দীপিকার, চিকিৎসা শুরুই হয়নি ক্যা’নসারের! চিকিৎসকদের সিদ্ধান্ত ঘিরে ধোঁয়াশা! দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে মারণ রোগ?
কিন্তু, এত সবকিছুর আনন্দের মধ্যেও কমলিনী অপেক্ষা করছে সেই স্বতন্ত্রের জন্য। অভিমান নিয়ে কমলিনী কুর্চিকে নতুন ঠাকুরপোর কথা জিজ্ঞাসা করে। অবশেষে, কমলিনীকে ডাকা হয় মঞ্চে। আর, প্রাইজ পাওয়া মাত্রই কমলিনী কিছু মনের কথা দর্শকদের জানায়।
